যশোর জেলা আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে অ্যাডভোকেট দেবাশীষ দাস সভাপতি ও অ্যাডভোকেট আবু মোর্তজা সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
শনিবার বার সমিতির ১ নম্বর ভবনে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। পরে রাত সাড়ে ১১টায় আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের কমিশনার অ্যাডভোকেট ইসমত হাসার ফলাফল ঘোষণা করেন।
নির্বাচন কমিশনার জানান, সভাপতি পদে অ্যাডভোকেট দেবাশীষ দাস পেয়েছেন ২৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট আব্দুল আলী পেয়েছেন ১৬৭ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে আবু মোর্তজা ছোট ২৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল হোসেন পেয়েছেন ২১৩ ভোট। সহ-সভাপতি পদে গোলাম হেকমত ২১৪ ভোট ও মশিয়ার রহমান ২১২ ভোট, যুগ্ন-সম্পাদক পদে আব্দুল লতিফ লতা ২২০ ভোট, সহকারী সম্পাদক পদে এমজি মোস্তফা মন্টু ২২৬ ভোট ও সাদেকা খাতুন বেলু ১৯০ ভোট, গ্রন্থাগার সম্পাদক পদে আবুল কায়েস ২৩৬ ভোট পেয়েছেন।
নির্বাহী কমিটির সদস্য পদে আব্দুল করিম মন্ডল ২৫৬ ভোট, পলক কুমার মৈত্র ২৪৬ ভোট, শাহনাজ পারভীন চন্দ্রা ২৪৪ ভোট, আব্দুল লতিফ মোড়ল ২৪৩ ভোট, গোলাম রসুল খান ২৪১ ভোট, ডেজিনা ইয়াসমীন ২২৫ ভোট, কামরুজ্জামান ২১৮ ভোট, শহীদুল ইসলাম ২১৩ ভোট এবং গাজী আব্দুল্লাহ আল আমিন ২০৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচনে ৪৬১ জনের মধ্যে ৪৪৯ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
শনিবার বার সমিতির ১ নম্বর ভবনে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। পরে রাত সাড়ে ১১টায় আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের কমিশনার অ্যাডভোকেট ইসমত হাসার ফলাফল ঘোষণা করেন।
নির্বাচন কমিশনার জানান, সভাপতি পদে অ্যাডভোকেট দেবাশীষ দাস পেয়েছেন ২৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাডভোকেট আব্দুল আলী পেয়েছেন ১৬৭ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে আবু মোর্তজা ছোট ২৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল হোসেন পেয়েছেন ২১৩ ভোট। সহ-সভাপতি পদে গোলাম হেকমত ২১৪ ভোট ও মশিয়ার রহমান ২১২ ভোট, যুগ্ন-সম্পাদক পদে আব্দুল লতিফ লতা ২২০ ভোট, সহকারী সম্পাদক পদে এমজি মোস্তফা মন্টু ২২৬ ভোট ও সাদেকা খাতুন বেলু ১৯০ ভোট, গ্রন্থাগার সম্পাদক পদে আবুল কায়েস ২৩৬ ভোট পেয়েছেন।
নির্বাহী কমিটির সদস্য পদে আব্দুল করিম মন্ডল ২৫৬ ভোট, পলক কুমার মৈত্র ২৪৬ ভোট, শাহনাজ পারভীন চন্দ্রা ২৪৪ ভোট, আব্দুল লতিফ মোড়ল ২৪৩ ভোট, গোলাম রসুল খান ২৪১ ভোট, ডেজিনা ইয়াসমীন ২২৫ ভোট, কামরুজ্জামান ২১৮ ভোট, শহীদুল ইসলাম ২১৩ ভোট এবং গাজী আব্দুল্লাহ আল আমিন ২০৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচনে ৪৬১ জনের মধ্যে ৪৪৯ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।