মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, শান্তির ধর্ম ইসলামে জঙ্গীবাদের কোন স্থান নেই। যারা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা তারাই ইসলামের শত্রু।
মন্ত্রী আজ দুপুরে গাজীপুর মহানগরীর ৩৫নং ওয়ার্ডে বোর্ড বাজার ফকুরউদ্দিন কমিউনিটি সেন্টারে বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টি গাজীপুর জেলা শাখার সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ইসলামের সুমহান ঐতিহ্যের কথা, শান্তির বাণী এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসলামের কঠোর অবস্থানকে মুসলিম উম্মাহর কাছে প্রচার করা একজন ইসলাম ধর্মাবলম্বীর অন্যতম দায়িত্ব।
ইসলামের লেবাস পরে সন্ত্রাসকারীদেরও তিনি দেশের সাধারণ জনগণের কাছে চিন্থিত করে দিয়ে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে নিয়ে এসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানান।
তিনি বলেন, জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করে প্রথমেই রেসকোর্স ময়দানের ঘোড় দৌড় ও মদ, জুয়া বন্ধ করেন এবং তিনিই ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন।
বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পাটি কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান মাওলানা মো. ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন স্বরাষ্ট্র প্রতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আরো বক্তৃতা করেন-গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযুদ্ধা এডভোকেট আজমত উল্লা খান, ড. মো. আক্তারুজ্জামান,মুফতি আশিকুল ইসলাম যুক্তিবাদি, প্রফেসার ড: আল ইমরান, অধ্যক্ষ মাওলানা মুফতি আব্দুল কুদ্দুস, অধ্যক্ষ মাওলানা আলমগীর হোসেন, হাফেজ মাওলানা মোস্তফা চৌধুরী,মুফতি তাজুল ইসলাম ফারুকি প্রমুখ।
মন্ত্রী আজ দুপুরে গাজীপুর মহানগরীর ৩৫নং ওয়ার্ডে বোর্ড বাজার ফকুরউদ্দিন কমিউনিটি সেন্টারে বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টি গাজীপুর জেলা শাখার সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ইসলামের সুমহান ঐতিহ্যের কথা, শান্তির বাণী এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসলামের কঠোর অবস্থানকে মুসলিম উম্মাহর কাছে প্রচার করা একজন ইসলাম ধর্মাবলম্বীর অন্যতম দায়িত্ব।
ইসলামের লেবাস পরে সন্ত্রাসকারীদেরও তিনি দেশের সাধারণ জনগণের কাছে চিন্থিত করে দিয়ে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে নিয়ে এসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানান।
তিনি বলেন, জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করে প্রথমেই রেসকোর্স ময়দানের ঘোড় দৌড় ও মদ, জুয়া বন্ধ করেন এবং তিনিই ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন।
বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পাটি কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান মাওলানা মো. ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন স্বরাষ্ট্র প্রতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আরো বক্তৃতা করেন-গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযুদ্ধা এডভোকেট আজমত উল্লা খান, ড. মো. আক্তারুজ্জামান,মুফতি আশিকুল ইসলাম যুক্তিবাদি, প্রফেসার ড: আল ইমরান, অধ্যক্ষ মাওলানা মুফতি আব্দুল কুদ্দুস, অধ্যক্ষ মাওলানা আলমগীর হোসেন, হাফেজ মাওলানা মোস্তফা চৌধুরী,মুফতি তাজুল ইসলাম ফারুকি প্রমুখ।