জাতীয় দলের পেস বোলিং কোচ তিনি। জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের সঙ্গেই কাটে বেশি সময়। তা ছাড়া গত বছর সেপ্টেম্বরে দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশ দলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সূচির কারণে ব্যস্ততাও কম ছিল না। জাতীয় দলের বাইরে তাকানোর সময় পেলেন কই! তবে কোর্টনি ওয়ালশ এবার সময় দেবেন তরুণ পেসারদেরও। ছুটি কাটিয়ে আজ ঢাকায় ফিরে মিরপুরে কাল-পরশুর মধ্যেই শুরু করবেন বিশেষ পেস বোলিং ক্যাম্প।
জাতীয় দলের মূল পেসারদের বাদ দিয়ে ক্যাম্পের জন্য এর মধ্যেই ১৫ পেসারের তালিকা তৈরি করেছে মিনহাজুল আবেদীনের নির্বাচক কমিটি। তালিকায় ফিটনেস ক্যাম্পে থাকা ২৯ ক্রিকেটারের বাইরে থেকেও রাখা হয়েছে সম্ভাবনাময় পেসারদের। আল আমিন হোসেনের মতো অনেক দিন ধরে জাতীয় দলের বাইরে থাকা বোলার যেমন আছেন, আছেন হাইপারফরম্যান্স স্কোয়াড, এমনকি অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পেসাররাও। ক্যাম্পের মূল উদ্দেশ্য, সরবরাহ সারিতে থাকা সব পেসারকে ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তির পর্যবেক্ষণের আওতায় আনা, তাদের ভুল-ত্রুটি শুধরে বোলিংয়ের মান উন্নয়নের চেষ্টা করা। কোচদের শিবিরে ওয়ালশের মতো একজন যেহেতু আছেন, তাঁর কাছ থেকে আরও বেশি কিছু নিতে চায় বিসিবি।
ফিটনেস ক্যাম্পের পর শুরু হবে স্কিল ট্রেনিং। ওয়ালশের ক্যাম্প চলবে তখনো। নির্বাচকদের ১৫ জনের তালিকায় থাকা আল আমিনকে ক্যাম্প নিয়ে বেশ রোমাঞ্চিত মনে হলো। বোলারদের তালিকাটি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা না হলেও গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর আর আন্তর্জাতিক ম্যাচ না খেলা এই পেসার বলেছেন, ‘ক্যাম্পে যদি সুযোগ পাই, চেষ্টা করব কোর্টনি ওয়ালশের কাছ থেকে সর্বোচ্চটা নিতে। ওয়ালশ অনেক লম্বা, আমার উচ্চতাও খারাপ নয়। বলের মুভমেন্ট কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, আরও কার্যকর বোলিং কীভাবে করা যায়; তার কাছে এসব বিষয় জান