প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একসময় বাংলাদেশ ভিক্ষুকের দেশ, প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ ও অন্যান্য খারাপ নামে পরিচিত ছিল। আমরা এসব পরিস্থিতি মোকাবিলা করে দেশকে উন্নয়নে রোল মডেলে পরিণত করেছি। কাজেই আপনারা এমন কিছু করবেন না যাতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের উন্নয়ন অনেক বিদেশি নেতৃবৃন্দের কাছে জাদুর মতো। কিন্তু এটা আমাদের জন্য জাদু নয়, দেশের জনগণের সেবার আন্তরিকতা।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির জনকের কন্যা হিসেবে, এমনকি আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসেবে সোনার বাংলা গড়ে তোলার পদক্ষেপ নেওয়াই তাঁর সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা। তিনি বলেন, দেশ-বিদেশের প্রতিটি আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর দায়িত্ব দেশের উন্নয়ন, দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দেওয়ার জন্য নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করা।
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে পাহাড়ধসে জীবন ও সম্পদহানি এবং লন্ডনের একটি ভবনে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেন।
শেখ হাসিনা ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে উন্নীত হওয়ায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সদস্য ও অন্যদের ধন্যবাদ জানান।