পশ্চিম সৌদি আরবের একটি শহরে সম্প্রতি বিয়ের আসরেই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। স্থানীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রী পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ হয়নি। আর বিয়ের আসরেই ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করার পর তালাকের সিদ্ধান্ত নেন পাত্র। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে।
সৌদি আরবের অনেক পাত্র-পাত্রীই বিয়ের আগে পরস্পরের মুখদর্শন করে না। তাই এ বিয়েরও পাত্র-পাত্রী পরস্পরকে দেখেনি। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে পাত্রীকে ফটোগ্রাফাররা তার মুখ উন্মোচন করতে বলে, যেন ভালোভাবে ছবি তোলা সম্ভব হয়।
এরপর ছবি তোলার জন্য পাত্রী তার মুখ বের করে। এরপর পাত্র তার বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত জানায়।
এ সময় পাত্র বলেন, ‘আমার কল্পনামতো তুমি সঠিক মেয়ে নন। আমি দুঃখিত, কিন্তু আমি তোমাকে তালাক দিচ্ছি।’
বিয়ের অনুষ্ঠানেই তালাকের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠা আনন্দের বদলে বিষাদে পরিণত হয়। পাত্রীসহ আগত অতিথিরা অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এর আগেও সৌদি আরবের আরেক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজের জবাব না দেওয়ার মতো তুচ্ছ কারণে।