ঢাকা; মক্কা-মদিনা হুমকির মুখে পড়লে বা আক্রান্ত হলে সৈন্য পাঠাবে বাংলাদেশ। গতকাল পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী এ কথা জানিয়েছেন। রিয়াদে অনুষ্ঠেয় ‘আরব ইসলামিক আমেরিকান’ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগদান উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের এ অবস্থানের কথা জানান। প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন শনিবার। রোববার এ সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে। সম্মেলনে যোগ দেবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এছাড়াও এতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে উপসাগরীয় অঞ্চলের ৬টি দেশসহ কমপক্ষে ২৪টি মুসলিম দেশকে। মুসলিম বিশ্বের কমপক্ষে ৫০ জন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি ও প্রতিনিধি সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তবে সৌদি আরবের আঞ্চলিক বৈরীভাবাপন্ন দেশ ইরানকে সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয় নি। এছাড়া সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর আল বশিরকে আমন্ত্রণ জানানো নিয়ে আপত্তি তুলেছে যুক্তরাষ্ট্র। বশিরের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে দেশটি।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় নতুন অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা এবং নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা জোরদার করাই রিয়াদের আরব ইসলামিক আমেরিকান সম্মেলনের উদ্দেশ্য। প্রধানমন্ত্রী সেখানে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সুদৃঢ় অবস্থান ও সামপ্রতিক সাফল্য তুলে ধরার পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদ ও উগ্র জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যৌথভাবে করণীয় বিভিন্ন প্রস্তাবনা পেশ করবেন।
সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটে থাকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশ এ জোটে শুধু তথ্য ও গবেষণা কাজে সহায়তা করবে। তবে মক্কা ও মদিনা আক্রান্ত হলে প্রয়োজনে সেনা পাঠাবে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, মক্কা ও মদিনার প্রতি মানুষের যে ভক্তি, ভালোবাসা, তা স্মরণে রেখেই যদি সেখানে কোনো ধরনের হুমকি আসে এবং সৌদি আরব যদি চায় তাহলে বাংলাদেশ অবশ্যই সেনা পাঠাবে।
সামরিক জোটে যোগ দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ সৌদি আরব ও ইরানের দ্বন্দ্বের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন এর কোনো সম্ভাবনা নেই।
রিয়াদে অনুষ্ঠিতব্য এই সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সফরটি হতে যাচ্ছে দায়িত্ব নেয়ার পর তার প্রথম বিদেশ সফর। সেখান থেকে ইসরাইল যাবেন তিনি। এটাও ব্যতিক্রমী এক নজির সৃষ্টি করবে। কেননা, সৌদি আরব থেকে ইসরাইলে এটা হতে যাচ্ছে প্রথম কোনো সরাসরি ফ্লাইট। নির্বাচনী প্রচারণার সময় থেকেই মুসলিমদের নিয়ে তীর্যক নানা মন্তব্য করে বিতর্ক সৃষ্টি করেন ট্রাম্প। ক্ষমতায় আসার পর দু’দফা নির্বাহী আদেশে ৬টি মুসলিম দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এবারে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার প্রথম সফর হতে যাচ্ছে একটি মুসলিম দেশ যেখানে উপস্থিত থাকবেন মুসলিম বিশ্বের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। এ কারণে, রিয়াদে ট্রাম্পের সফর অন্যরকম গুরুত্ব পাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৩ তারিখ পর্যন্ত সৌদি আরব অবস্থান করবেন। সম্মেলনের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে তার বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের এ অবস্থানের কথা জানান। প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন শনিবার। রোববার এ সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে। সম্মেলনে যোগ দেবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এছাড়াও এতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে উপসাগরীয় অঞ্চলের ৬টি দেশসহ কমপক্ষে ২৪টি মুসলিম দেশকে। মুসলিম বিশ্বের কমপক্ষে ৫০ জন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি ও প্রতিনিধি সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তবে সৌদি আরবের আঞ্চলিক বৈরীভাবাপন্ন দেশ ইরানকে সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানানো হয় নি। এছাড়া সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর আল বশিরকে আমন্ত্রণ জানানো নিয়ে আপত্তি তুলেছে যুক্তরাষ্ট্র। বশিরের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে দেশটি।
গতকালের সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় নতুন অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা এবং নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা জোরদার করাই রিয়াদের আরব ইসলামিক আমেরিকান সম্মেলনের উদ্দেশ্য। প্রধানমন্ত্রী সেখানে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সুদৃঢ় অবস্থান ও সামপ্রতিক সাফল্য তুলে ধরার পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদ ও উগ্র জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যৌথভাবে করণীয় বিভিন্ন প্রস্তাবনা পেশ করবেন।
সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটে থাকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশ এ জোটে শুধু তথ্য ও গবেষণা কাজে সহায়তা করবে। তবে মক্কা ও মদিনা আক্রান্ত হলে প্রয়োজনে সেনা পাঠাবে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, মক্কা ও মদিনার প্রতি মানুষের যে ভক্তি, ভালোবাসা, তা স্মরণে রেখেই যদি সেখানে কোনো ধরনের হুমকি আসে এবং সৌদি আরব যদি চায় তাহলে বাংলাদেশ অবশ্যই সেনা পাঠাবে।
সামরিক জোটে যোগ দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ সৌদি আরব ও ইরানের দ্বন্দ্বের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন এর কোনো সম্ভাবনা নেই।
রিয়াদে অনুষ্ঠিতব্য এই সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সফরটি হতে যাচ্ছে দায়িত্ব নেয়ার পর তার প্রথম বিদেশ সফর। সেখান থেকে ইসরাইল যাবেন তিনি। এটাও ব্যতিক্রমী এক নজির সৃষ্টি করবে। কেননা, সৌদি আরব থেকে ইসরাইলে এটা হতে যাচ্ছে প্রথম কোনো সরাসরি ফ্লাইট। নির্বাচনী প্রচারণার সময় থেকেই মুসলিমদের নিয়ে তীর্যক নানা মন্তব্য করে বিতর্ক সৃষ্টি করেন ট্রাম্প। ক্ষমতায় আসার পর দু’দফা নির্বাহী আদেশে ৬টি মুসলিম দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এবারে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার প্রথম সফর হতে যাচ্ছে একটি মুসলিম দেশ যেখানে উপস্থিত থাকবেন মুসলিম বিশ্বের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। এ কারণে, রিয়াদে ট্রাম্পের সফর অন্যরকম গুরুত্ব পাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৩ তারিখ পর্যন্ত সৌদি আরব অবস্থান করবেন। সম্মেলনের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে তার বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।