বিশেষ প্রতিবেদন ; বিশেষ পর্যালোচনায় দেখা যায় যে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগ জঙ্গীবাদের সহচর।তথ্যানুসন্ধান মতে ২০০৫ সালে ৬৩ জেলায় একযোগে বোমা হামলার আসামি নড়াইল সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি গাজী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার ব্যাপারে নিশ্চিত করেন, নড়াইল সদর থানার ওসি সুভাস বিশ্বাস। েইদিকে কিছুদিন আগে ময়মনসিংহে জঙ্গি ছিনতাইয়ের মূল হোতা ছিল যুবলীগ নেতা। াবার ব্লগার নিলয় হত্যাকারী হিসেবে নাম এসেছে মহাজোট সরকারের শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নুর ভাতিজা নাহিনের। ওন্যদিকে সম্প্রতি সময়ে সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলাকারী রোহান ইবনে ইমতিয়াজ ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা ইমতিয়াজ খান বাবুলের ছেলে। ্তারই পরিপ্রেক্ষিতে আইএস-এর ভিডিওতে আবারও বাংলাদেশে হামলার হুমকিদাতা সাফি আওয়ামী লীগের নেতা তথাকথিত জনতার মঞ্চের অন্যতম নায়ক সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব ও নির্বাচন কমিশনার সফিউর রহমানের ছেলে। এইদিকে কিশোরগঙ্গের শোলাকিয়ায় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের দিন হামলার ঘটনায় হামলাকারী হিসেবে নাম এসেছে আওয়ামী লীগ নেতা বাবুলের। তথ্যসূত্র বলছে সিঙ্গাপুরে জঙ্গিবাদী তৎপরতায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত জঙ্গি কায়েস চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগের নেতা নূরুল ইসলামের পুত্র। কল্যাণপুরের জঙ্গি আস্তানাখ্যাত বাড়ির মালিক স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আতাহার উদ্দিন। এছাড়া সম্প্রতি ময়মনসিংহে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেপ্তারকৃত ছয় জনের মধ্যে আল আমিন ধোবাউড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের নেতা।এইদিকে দেশে জঙ্গীবাদের জন্য শুধুমাত্র বিএনপি কিংবা অন্যান্য দলগুলোকে দোষ দিয়ে গিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা।