ঢাকা; প্রবীণ উপন্যাসিক কাসেম বিন আবু বাকার। ইসলামি উপন্যাস লেখার মাধ্যমে যিনি জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। অবশ্য মূলধারার বাইরে লেখালেখির কারণে তার পরিচিতি একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে। যে কারণে দেশীয় মিডিয়ায় সবসময় উপেক্ষিত ছিলেন। সম্প্রতি এএফপি তার সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের আগ্রহের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছেন তিনি। যুক্তরাজ্যের শীর্ষ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইয়াহু নিউজ, মধ্যপ্রাচ্যের আরব নিউজ, মালয়েশিয়ার দ্য স্টার ও মালয়মেইল, পাকিস্তানের দ্য ডন, ফ্রান্সের ফ্রান্স টুয়েন্টি ফোর ও রেডিও ফ্রান্স ইন্টারন্যাশনাল, হাঙ্গেরির হাঙ্গেরি টুডেসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ফলাও করে কাসেমকে নিয়ে ওই প্রতিবেদন ছেপেছে। এএফপি’র
বরাত দিয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়া সে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ খবর প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চলছে তোলপাড়। নিজের জনপ্রিয়তা সম্পর্কে কাসেম বিন আবু বাকার বলেন, মেয়েরা আমাকে নিজেদের রক্ত দিয়ে লেখা চিঠি পাঠায়। অনেকে আবার আমাকে বিয়ে করার জন্য পাগল। কিন্তু একসময় নিজের উপন্যাস ছাপাতে প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছে এ লেখককে।
বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সংবাদমাধ্যমের খবরের লিংক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়ে। তার লেখনির পক্ষে-বিপক্ষে নানা রকম মন্তব্য করেছেন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা। অসিউর রহমান নামের একজন লিখেছেন, কাসেম বিন আবু বাকারের ‘ফুটন্ত গোলাপ’ পড়া আরম্ভ করেছি। ৪০ পৃষ্ঠার পর আগ্রহ পাচ্ছি না। কিন্তু এটুকু পর্যন্ত দেখলাম তার নায়িকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়ে, যে তার ছেলে হারানো বাবা-মাকে চাকরি করে দেখভালের প্রমিস করছে। ধনীর ঘরের দুলালের প্রেম-ভালোবাসার কথাগুলোকে আইডিওলজিক্যাল গ্রাউন্ড থেকে বিচার করছে এবং জড়তা ছাড়াই যৌন ইস্যুগুলো ডিল করছে! লেখকের ধর্ম, বর্ণ এবং সামাজিক শ্রেণি পরিচয়ের প্রতি নির্দিষ্ট ঘৃণা ধারণ না করলে একটি স্ট্রং ফিমেইল ক্যারেক্টার তৈরির জন্য ফেমিনিস্টরা কেন এ লেখককে সাধুবাদ দেবে না তা আমার মাথায় আসে না!
যুথিকা জাকারিয়া ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, আজ ফেবু কাসেম ময়!! যারা কাসেম বিন আবু বাকার নামের এক বাংলাদেশি তথাকথিত ডাকসাইটে লেখককে নিয়ে ব্যাপক হৈচৈ করে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন তাদের কাণ্ড দেখে হাসতেও করুণা হচ্ছে। বস্তুত তারা এর লেখার পাঠক নন, এদের সমালোচনায় তা-ই তার কিচ্ছু আসে যায় না। যার বইয়ের ত্রিশতম সংস্করণ বেরোয়, বিক্রি দুই লাখ ছাপিয়ে যায় স্রেফ একটা বইয়ের তিনি যে ব্যবসা বোঝেন এটা স্পষ্ট। আর হ্যাঁ, কাসেম বিন আবু বাকার লেখক হিসেবে সাহিত্যবোদ্ধাদের কাছে যেমনই হোন তিনি বাংলাদেশের পাঠকদের একটা বড় অংশের মন বুঝতে সক্ষম। আর তা-ই তাকে সফল বলতে আমার বাঁধছে না। হায়, বাকি যারা নিজেদের তথাকথিত সুশীল আর প্রগতিশীল বলেন, তারা যদি লোকের মন এভাবে বুঝতেন তবে তো হতোই!!
আবিদ আল আহসান নামে অপর একজন ফেসবুকে লিখেছেন, এই লোকটার নাম কাসেম বিন আবু বকর। পরিচয় দিতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় ইনি একজন মোল্লা। এ মোল্লা হওয়ার জন্যই তাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়েছে। তবে লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকলেও এ লোকটা একজন বিখ্যাত লেখক। যেটা আমরা উপলব্ধি না করলেও বিশ্বমিডিয়া তা উপলব্ধি করতে পেরেছে। এই লোকটির একটি উপন্যাস দুই বাংলা মিলে চার লাখ কপি বিক্রি হয়েছে। যেটা হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের ক্ষেত্রেও হয়নি। একটা সময় মানুষ উপন্যাস বলতেই কাসেম বিন আবু বকরকে চিনত। পরবর্তীতে ‘মোল্লা’ হিসেবে কালের আবর্তে ও হলুদ মিডিয়ার কারসাজিতে ঢাকা পড়ে গেলেও তিনি এখনকার সময়ে আন্তর্জাতিকভাবে ঠিকই উঠে এসেছেন।
কাসেম বিন আবু বাকারের উপন্যাসের সমালোচনাও করেছেন অনেকে। ব্রাত্য রাইসু লিখেছেন, কাসেম বিন আবু বাকারের সমস্যা এই যে তিনি বাঙালি জনগোষ্ঠীর মুসলমান অংশের লেখক। বাংলায় হিন্দু বা খ্রিস্টানদের মধ্যে এরকম সমস্যাযুক্ত লেখক কে কে আছেন?
রবীন্দ্রনাথ কি বেসিক্যালি হিন্দুদের লেখক নন? তো তার হিন্দুবাদী লেখারে সমালোচনা করা গেলে কাসেমের মুসলমানবাদী অবস্থানরে কেন সমালোচনা করা যাবে না? লেখকরা সকলের নন, সে ঠিক আছে। কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর লেখকরে তার জনগোষ্ঠীর আলোকেই বিচার করতে হবে।
আমি এই ধরনের লেখকদেরকে কূপমণ্ডুক বলতে রাজি আছি।
মাসুদা ভাট্টি লিখেছেন, এবার হয়তো কাসেম বিন আবু বক্কর হওয়ার জোর চেষ্টা চালাবেন কেউ কেউ, তাতে হয়তো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম নাম নেবে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নাম লেখানোর দুটো উপায় এক. ধর্মকে গালি দেওয়া, দুই. হালাল উপন্যাস লেখা; এর মাঝে যারা আছেন তারা বাংলা সাহিত্যের খুঁদ-কুড়ো কুড়িয়ে জীবন পার করার জন্য তৈয়ার থাকুন।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, কাসেম বিন আবুবাকার ১৯৭০ দশকের শেষের দিকে একজন বই বিক্রেতা হিসেবে প্রায় সব উপন্যাসের মধ্যে শুধু শহুরে অভিজাতদের জীবনযাত্রার কথা দেখতে পেয়ে নিজেই হাতে কলম তুলে নেন। এরপর ১৯৭৮ সালে কাসেম তার প্রথম উপন্যাস ‘ফুটন্ত গোলাপ’ লেখেন। তবে ‘মোল্লার উপন্যাস বিক্রি হবে না’ বলে এটি প্রকাশকের নজর কাড়তে প্রায় এক দশক সময় লাগে। ওই প্রকাশকের কাছে মাত্র এক হাজার টাকায় এটির স্বত্বও বিক্রি করে দেন তিনি। এরপর ইসলামী মূল্যবোধকে সামনে রেখে কাসেমের লেখা একের পর এক প্রেমের উপন্যাস প্রকাশিত হতে থাকে। এসব উপন্যাস দ্রুতই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। লাখ লাখ পাঠকের হাতে হাতে ঘুরতে থাকে তার উপন্যাস।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সেক্যুলার লেখকরা এমন এক দুনিয়ার গল্প বলেছে, যেখান থেকে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের প্রধান অংশের গ্রামীণ ও ধর্মীয় জীবনের অস্তিত্ব মুছে ফেলা হয়েছে। কাসেম এ শূন্যতার বিষয়টি অনুধাবন করে তার উপন্যাসের বাজার গড়ে তুলেছেন। এছাড়া কাসেমের এ প্রচেষ্টা থেকে নতুন প্রজন্মের অনেক বাংলাদেশি লেখক অনুপ্রাণিত হয়ে সমকালীন ‘ইসলামী উপন্যাস’ লিখে সাফল্যের পথ খুঁজে পেয়েছেন। এদের মধ্যে আবদুস সালাম মিতুল, কাউসার আহমেদ এবং আবদুল আলিমের মতো লেখক উল্লেখযোগ্য।
বরাত দিয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়া সে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ খবর প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চলছে তোলপাড়। নিজের জনপ্রিয়তা সম্পর্কে কাসেম বিন আবু বাকার বলেন, মেয়েরা আমাকে নিজেদের রক্ত দিয়ে লেখা চিঠি পাঠায়। অনেকে আবার আমাকে বিয়ে করার জন্য পাগল। কিন্তু একসময় নিজের উপন্যাস ছাপাতে প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছে এ লেখককে।
বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সংবাদমাধ্যমের খবরের লিংক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়ে। তার লেখনির পক্ষে-বিপক্ষে নানা রকম মন্তব্য করেছেন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা। অসিউর রহমান নামের একজন লিখেছেন, কাসেম বিন আবু বাকারের ‘ফুটন্ত গোলাপ’ পড়া আরম্ভ করেছি। ৪০ পৃষ্ঠার পর আগ্রহ পাচ্ছি না। কিন্তু এটুকু পর্যন্ত দেখলাম তার নায়িকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়ে, যে তার ছেলে হারানো বাবা-মাকে চাকরি করে দেখভালের প্রমিস করছে। ধনীর ঘরের দুলালের প্রেম-ভালোবাসার কথাগুলোকে আইডিওলজিক্যাল গ্রাউন্ড থেকে বিচার করছে এবং জড়তা ছাড়াই যৌন ইস্যুগুলো ডিল করছে! লেখকের ধর্ম, বর্ণ এবং সামাজিক শ্রেণি পরিচয়ের প্রতি নির্দিষ্ট ঘৃণা ধারণ না করলে একটি স্ট্রং ফিমেইল ক্যারেক্টার তৈরির জন্য ফেমিনিস্টরা কেন এ লেখককে সাধুবাদ দেবে না তা আমার মাথায় আসে না!
যুথিকা জাকারিয়া ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, আজ ফেবু কাসেম ময়!! যারা কাসেম বিন আবু বাকার নামের এক বাংলাদেশি তথাকথিত ডাকসাইটে লেখককে নিয়ে ব্যাপক হৈচৈ করে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন তাদের কাণ্ড দেখে হাসতেও করুণা হচ্ছে। বস্তুত তারা এর লেখার পাঠক নন, এদের সমালোচনায় তা-ই তার কিচ্ছু আসে যায় না। যার বইয়ের ত্রিশতম সংস্করণ বেরোয়, বিক্রি দুই লাখ ছাপিয়ে যায় স্রেফ একটা বইয়ের তিনি যে ব্যবসা বোঝেন এটা স্পষ্ট। আর হ্যাঁ, কাসেম বিন আবু বাকার লেখক হিসেবে সাহিত্যবোদ্ধাদের কাছে যেমনই হোন তিনি বাংলাদেশের পাঠকদের একটা বড় অংশের মন বুঝতে সক্ষম। আর তা-ই তাকে সফল বলতে আমার বাঁধছে না। হায়, বাকি যারা নিজেদের তথাকথিত সুশীল আর প্রগতিশীল বলেন, তারা যদি লোকের মন এভাবে বুঝতেন তবে তো হতোই!!
আবিদ আল আহসান নামে অপর একজন ফেসবুকে লিখেছেন, এই লোকটার নাম কাসেম বিন আবু বকর। পরিচয় দিতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় ইনি একজন মোল্লা। এ মোল্লা হওয়ার জন্যই তাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়েছে। তবে লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকলেও এ লোকটা একজন বিখ্যাত লেখক। যেটা আমরা উপলব্ধি না করলেও বিশ্বমিডিয়া তা উপলব্ধি করতে পেরেছে। এই লোকটির একটি উপন্যাস দুই বাংলা মিলে চার লাখ কপি বিক্রি হয়েছে। যেটা হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের ক্ষেত্রেও হয়নি। একটা সময় মানুষ উপন্যাস বলতেই কাসেম বিন আবু বকরকে চিনত। পরবর্তীতে ‘মোল্লা’ হিসেবে কালের আবর্তে ও হলুদ মিডিয়ার কারসাজিতে ঢাকা পড়ে গেলেও তিনি এখনকার সময়ে আন্তর্জাতিকভাবে ঠিকই উঠে এসেছেন।
কাসেম বিন আবু বাকারের উপন্যাসের সমালোচনাও করেছেন অনেকে। ব্রাত্য রাইসু লিখেছেন, কাসেম বিন আবু বাকারের সমস্যা এই যে তিনি বাঙালি জনগোষ্ঠীর মুসলমান অংশের লেখক। বাংলায় হিন্দু বা খ্রিস্টানদের মধ্যে এরকম সমস্যাযুক্ত লেখক কে কে আছেন?
রবীন্দ্রনাথ কি বেসিক্যালি হিন্দুদের লেখক নন? তো তার হিন্দুবাদী লেখারে সমালোচনা করা গেলে কাসেমের মুসলমানবাদী অবস্থানরে কেন সমালোচনা করা যাবে না? লেখকরা সকলের নন, সে ঠিক আছে। কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর লেখকরে তার জনগোষ্ঠীর আলোকেই বিচার করতে হবে।
আমি এই ধরনের লেখকদেরকে কূপমণ্ডুক বলতে রাজি আছি।
মাসুদা ভাট্টি লিখেছেন, এবার হয়তো কাসেম বিন আবু বক্কর হওয়ার জোর চেষ্টা চালাবেন কেউ কেউ, তাতে হয়তো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম নাম নেবে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নাম লেখানোর দুটো উপায় এক. ধর্মকে গালি দেওয়া, দুই. হালাল উপন্যাস লেখা; এর মাঝে যারা আছেন তারা বাংলা সাহিত্যের খুঁদ-কুড়ো কুড়িয়ে জীবন পার করার জন্য তৈয়ার থাকুন।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, কাসেম বিন আবুবাকার ১৯৭০ দশকের শেষের দিকে একজন বই বিক্রেতা হিসেবে প্রায় সব উপন্যাসের মধ্যে শুধু শহুরে অভিজাতদের জীবনযাত্রার কথা দেখতে পেয়ে নিজেই হাতে কলম তুলে নেন। এরপর ১৯৭৮ সালে কাসেম তার প্রথম উপন্যাস ‘ফুটন্ত গোলাপ’ লেখেন। তবে ‘মোল্লার উপন্যাস বিক্রি হবে না’ বলে এটি প্রকাশকের নজর কাড়তে প্রায় এক দশক সময় লাগে। ওই প্রকাশকের কাছে মাত্র এক হাজার টাকায় এটির স্বত্বও বিক্রি করে দেন তিনি। এরপর ইসলামী মূল্যবোধকে সামনে রেখে কাসেমের লেখা একের পর এক প্রেমের উপন্যাস প্রকাশিত হতে থাকে। এসব উপন্যাস দ্রুতই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। লাখ লাখ পাঠকের হাতে হাতে ঘুরতে থাকে তার উপন্যাস।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সেক্যুলার লেখকরা এমন এক দুনিয়ার গল্প বলেছে, যেখান থেকে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের প্রধান অংশের গ্রামীণ ও ধর্মীয় জীবনের অস্তিত্ব মুছে ফেলা হয়েছে। কাসেম এ শূন্যতার বিষয়টি অনুধাবন করে তার উপন্যাসের বাজার গড়ে তুলেছেন। এছাড়া কাসেমের এ প্রচেষ্টা থেকে নতুন প্রজন্মের অনেক বাংলাদেশি লেখক অনুপ্রাণিত হয়ে সমকালীন ‘ইসলামী উপন্যাস’ লিখে সাফল্যের পথ খুঁজে পেয়েছেন। এদের মধ্যে আবদুস সালাম মিতুল, কাউসার আহমেদ এবং আবদুল আলিমের মতো লেখক উল্লেখযোগ্য।