মাসুদ পারভেজ (কাপাসিয়া প্রতিনিধি) কাপাসিয়ার জনগন বিনা টাকায় যেন মঙ্গল গ্রহে বসবাস করছেন এমন ই ভাবে কথাগুলো বলেন ভুবনের চালা গ্রামের প্রোল্ট্রি ব্যবসায়ী শরিফ হুসেন তার ৫ হাজার লেয়ার মুরগী ডিম পারে আর বিদ্যুতের সমস্যার কারনে তার ডিমের প্রোডাকশন প্রায় অর্ধেকে নেমে গেছে আর এই ভাবে চললে ব্যবসা ছেড়ে পথে বসতে হবে, দিঘধা গ্রামের আব্দুর রশিদ ও একই কথা বলেন। আমরাইদ ডিজিটাল হাসপাতালের চেয়ারম্যান নুরুল করিম বলেন বিদ্যুতের জন্য আমরা মানুষ কে ঠিক মত সেবা দিতে পারতেছিনা জেনারেটর আছে তা দিয়েও প্রয়োজন মেটানো। যাচ্ছে না ৭২ ঘণ্টা ও বেশি সময় ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন কাপাসিয়া অনেক এলাকা কিছু সময়ের জন্য আসলে ও সাথে সাথে চলে যায়। আর বিদ্যুৎ না থাকার ফলে হাসপাতালে রুগী দের সেবা প্রদান করা যাচ্ছে না, ছাত্র ছাত্রীদের লেখাপড়া সমস্যা হচ্ছে বাসা বাড়ী তে পানির সমস্যা অফিস আদালতে কাজ করতে ও নানা রকম জটিলতা তৈরী হচ্ছে।মানুষের অতি প্রয়োজনীয় মোবাইল সেটাও কিনা বিদ্যুৎ এর জন্য বন্ধ হয়ে পরছে ফ্রিজ রাখা খাবার গুলো ও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।একটু ঝড় বৃষ্টি হলেই কাপাসিয়ার বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেয়া হয় যা কিনা ঝর বৃষ্টি থামার পর ও চালু হয়না।কাপাসিয়ার জন গন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে বিদ্যুৎ এর যন্ত্রনায় তারা বলেন কাপাসিয়া বিদ্যুৎ যায় না কিন্তু মাঝে মাঝে আসে। এ দিকে কাপাসিয়ার পল্লী বিদ্যুতের ডি জি এম এর মুঠোফোনে কল করলে ফোন টি সুইচ অফ পাওয়া যায়। গ্রাম বাংলা নিউজ কে এ জি এম (অপারেশন) আব্দুল আল হাদি বলেন এ জি এম ছুটিতে আছেন তাকে প্রশ করা হলে তিনি বলেন বৈরী আবহাওয়ার কারনে বিভিন্ন জায়গায় গাছ পালা বিদ্যুতের তারের মাঝে পরে আছে আর ৩৩ কেভি ও ফল্ট ছিল। তাকে প্রশ্ন করা হলে যে মানুষ বলে এটা নাকি আপনারা অবহেলা করে গাফলতি করেন এই প্রশ্ন উত্তরে তিনি বলেন আমরা তো আর মেশিন নই যে সারা দিন রাত কাজ করব বিদ্যুতের লোক জন লাইনে কাজ করতেছে আশা করি সন্ধ্যার মাঝে বিদ্যুৎ চলে আসবে।