স্টাফ রিপোর্টার,ঝিনাইদহঃ
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আতাউর রহমান যেন দুর্নীতির বরপুত্র বলে অভিযোগ উঠেছে। নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক কয়েক জন শিক্ষক শিক্ষিকার মুখে শোনা যায় বরপুত্র শিক্ষা অফিসারের শিক্ষক বদলী ব্যানিজের কথা এবং শিক্ষিকাদের সাথে মহব্বতের কথা শিক্ষা অফিসার নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করে লাগামহিন ঘোড়ার মত চালিয়ে যাচ্ছে তার শিক্ষক বদলী ব্যনিজ্য ।
তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেছে, একজন শিক্ষক কে বদলী অর্ডার বা কেন্সেল করতে উনাকে দিতে হয় ১৫০০০ হাজার টাকা থেকে ৩৫.০০০ হাজার টাকা আবার জাতীয় করন কৃত শিক্ষকদের টাইম স্কেল করিয়া দিবে বলে শিক্ষক প্রতি ৫০০ শত টাকা হারে ২৩০জন শিক্ষকদের নিকট থেকে উৎকচ গ্রহন করে । জাতীয় করনকৃত শিক্ষকদের বকেয়া বিল করার জন্য প্রতি শিক্ষকের নিকট হইতে ৭০০শত টাকা হারে ৩১৪ জন শিক্ষকের কাছ থেকে টাকা নেন ।
২০১৪ /২০১৫ অর্থ বছওে ১৪৬টি বিদ্যালয়ে সরকারি বরাদ্দ আসে প্রতি স্কুলে ৩০.০০০হাজার টাকা করে, বরাদ্দ প্রদানে শিক্ষা অফিসার জনাব আতাউর রহমান স্কুল প্রতি শিক্ষকদের নিকট থেকে ১২০০ শত টাকা করে নগদ গ্রহন করেন । ১৪ টি বিদ্যালয়ে সরকারি বরাদ্দ আসে সংস্কারের জন্য ১০০০০০ একলক্ষ টাকা প্রতিটি স্কুলের জন্য এই বরাদ্দ নিতে যেয়ে স্কুল প্রতি তিনি আদায় করে ১৫.০০০হাজার টাকা হারে।
৫৭টি স্কুলে সরকার বরাদ্দ দেন বিদ্যালয় প্রতি ২০.০০০ হাজার টাকা বরাদ্দ আনতে গেলে তিনি স্কুল প্রতি ২০০০-২৫০০ শত টাকা হারে এবং ১৭টি বিদ্যালয়ে বরাদ্দ আসে ৩০.০০০হাজার টাকা প্রতি স্কুলে তাহা আনতে গেলে স্কুল প্রতি দিতে হয়েছে ৩০০০হাজার টাকা করে ও প্রাক প্রাথমিক শ্রেনীর জন্য ১৪৯টি বিদ্যালয়ে স্কুল প্রতি প্রাক প্রাথমিক শ্রেনীর মালা মাল ক্রয় করতে বরাদ্দ আসে ৫০০০হাজার টাকা হারে সেখান থেকেও স্কুল প্রতি ৫০০শত টাকা হারে উৎকোচ তোলেন ।
শিক্ষকদের শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমানের জুড়ি মেলা ভাড় আমাদের এদেশে মানুষ গড়ার কারিগর হচ্ছে এই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা আর শিক্ষকদের কর্তা হলো দুর্নীতির বরপুত্র আতাউর রহমান তিনি আর ও বলেন মাষ্টারদের বাড়ি হতে আমার জন্য ভাল ভাল রান্না করে আনতে তার জন্য শিক্ষা অফিসে তিনি ফ্রিজ রেখেছেন ।
মাষ্টারদের রান্না করা খাবার ঠান্ডা করে খাবেন ভাল চেহারাবান শিক্ষিকা ডেকে বলেন আমার বাসায় দেখা করবে এবং ফোনে কথা বলবে এই যদি হয় একজন শিক্ষা অফিসারে চরিত্র তাহলে এই অসাধু দুর্নীতি পরায়ন শিক্ষা অফিসার বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার শিক্ষানীতির সুনাম কে নষ্ট করতে গভীর চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছেন ।
এলাকার সচেতন মহল প্রশ্ন তুলেছেন যে শিক্ষা মানুষ কে উন্নতির শিখড়ে পৌছায় আর সেই শিক্ষা আফিসার যদি হয় দুর্নীতির বরপুত্র তাহলে কি হলো শর্ষ্যের মধ্যে ভুতের সামিল । দুর্নীতিগ্রস্থ শিক্ষা অফিসারের দুর্নীতি বন্ধে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাষকের আশু হস্থক্ষেপ চেয়েছেন এলাকার নবপ্রজম্ম।