এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রাত সাড়ে ১০টার দিকে স্থানীয় আওয়ামী লীগের আশরাফ হোসেন ও শাহ আলম কবির গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। দুজনই স্থানীয় সাংসদ ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের অনুসারী। আশরাফ নবীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য।
মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম বদিউজ্জামান বলেন, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে আশরাফ ও শাহ আলম পক্ষের লোকজন দা, ছেনি ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন ফারুক ও সাইদুর। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ তানভীর আহমেদ বলেন, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়েই স্থানীয় স্বতন্ত্র সাংসদ ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের অনুসারীদের দুই পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়।
তাৎক্ষণিকভাবে আশরাফ ও শাহ আলমের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে স্থানীয় সাংসদ ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাঁকে ফোনে পাওয়া যায়নি।