এইচ টি ইমামের সঙ্গে যোগাযোগ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘এ বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। এ ধরনের কোনো সম্মতিও দেইনি।’ আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এইচ টি ইমামের যোগাযোগের বিষয়ে কয়েকজন মন্ত্রী জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এইচ টি ইমাম প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভায় বলেছেন, ‘তাঁর সঙ্গে এ নিয়ে এইচ টি ইমামের কোনো কথা হয়নি।’ তার ফোন রিসিভ করেননি বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
গত বুধবার ছাত্রলীগের এক সভায় এইচ টি ইমাম ৫ জানুয়ারির নির্বাচন সম্পর্কে বলেন, ‘নির্বাচনের সময় বাংলাদেশ পুলিশ ও প্রশাসনের যে ভূমিকা, নির্বাচনের সময় আমি তো প্রত্যেকটি উপজেলায় কথা বলেছি, সব জায়গায় আমাদের যাঁরা রিক্রুটেড, তাঁদের সঙ্গে কথা বলে, তাঁদের দিয়ে মোবাইল কোর্ট করিয়ে আমরা নির্বাচন করেছি। তাঁরা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, বুক পেতে দিয়েছেন।’
এইচ টি ইমামের এই বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা হয়। তাঁর এই বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী ও সরকারি দলের নেতারা নাখোশ হন। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে তিনি গতকাল রবিবার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পাননি। তিনি নানাভাবে যোগাযোগ করে গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ লাভেরও চেষ্টা চালান। তিনি বলেন, সাক্ষাতের সুযোগ না পেলেও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়েছে। তবে কী ধরনের যোগাযোগ, তা তিনি খোলাসা করেননি।
সার্বিক বিষয় নিয়ে এইচ টি ইমাম আজ ধানমণ্ডিতে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তিনি অসুস্থ। অতিরিক্ত পরিশ্রম করছেন। তাঁর বিশ্রাম দরকার। গতকাল রবিবার সারা দিনই প্রধানমন্ত্রী বিশ্রামে ছিলেন। অল্প সময়ের জন্য সংসদে গিয়েছিলেন। তাই তাঁর সঙ্গে দেখা হয়নি।’ সংবাদ সম্মেলনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানেন বলে তিনি জানান।
আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এইচ টি ইমামের যোগাযোগের বিষয়ে কয়েকজন মন্ত্রী জানতে চান। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। এ ধরনের কোনো সম্মতিও দেইনি।’
এইচ টি ইমাম প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভায় বলেছেন, ‘তাঁর সঙ্গে এ নিয়ে এইচ টি ইমামের কোনো কথা হয়নি।’ তার ফোন রিসিভ করেননি বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
গত বুধবার ছাত্রলীগের এক সভায় এইচ টি ইমাম ৫ জানুয়ারির নির্বাচন সম্পর্কে বলেন, ‘নির্বাচনের সময় বাংলাদেশ পুলিশ ও প্রশাসনের যে ভূমিকা, নির্বাচনের সময় আমি তো প্রত্যেকটি উপজেলায় কথা বলেছি, সব জায়গায় আমাদের যাঁরা রিক্রুটেড, তাঁদের সঙ্গে কথা বলে, তাঁদের দিয়ে মোবাইল কোর্ট করিয়ে আমরা নির্বাচন করেছি। তাঁরা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, বুক পেতে দিয়েছেন।’
এইচ টি ইমামের এই বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা হয়। তাঁর এই বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী ও সরকারি দলের নেতারা নাখোশ হন। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে তিনি গতকাল রবিবার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পাননি। তিনি নানাভাবে যোগাযোগ করে গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ লাভেরও চেষ্টা চালান। তিনি বলেন, সাক্ষাতের সুযোগ না পেলেও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়েছে। তবে কী ধরনের যোগাযোগ, তা তিনি খোলাসা করেননি।
সার্বিক বিষয় নিয়ে এইচ টি ইমাম আজ ধানমণ্ডিতে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তিনি অসুস্থ। অতিরিক্ত পরিশ্রম করছেন। তাঁর বিশ্রাম দরকার। গতকাল রবিবার সারা দিনই প্রধানমন্ত্রী বিশ্রামে ছিলেন। অল্প সময়ের জন্য সংসদে গিয়েছিলেন। তাই তাঁর সঙ্গে দেখা হয়নি।’ সংবাদ সম্মেলনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানেন বলে তিনি জানান।
আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এইচ টি ইমামের যোগাযোগের বিষয়ে কয়েকজন মন্ত্রী জানতে চান। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। এ ধরনের কোনো সম্মতিও দেইনি।’