মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ সোমবার। ১৯৭৬ সালের এই দিনে উপমহাদেশের এই বিদগ্ধ রাজনীতিবিদ ইহকাল ত্যাগ করেন। থেমে যায় মজলুম মানুষের পক্ষে বলিষ্ঠ কণ্ঠ।
দিবসটি যথাযোগ্যভাবে পালনের জন্য বিভিন্ন সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এ উপলক্ষে টাঙ্গাইলের সন্তোষে মরহুমের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন, আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। এ ছাড়া ভাসানী স্মৃতি পরিষদ, গুড মর্নিং অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ, ন্যাপ ভাসানীসহ বিভিন্ন সংগঠন পৃথক কর্মসূচি নিয়েছে।
মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গতকাল রবিবার এক বাণীতে বলেন, ‘পঞ্চাশের দশকেই মওলানা ভাসানী বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রথম বাণী শুনিয়েছিলেন এ দেশের জনগণকে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, গণতান্ত্রিক আন্দোলন এবং কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ে মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী ছিলেন প্রদীপ্ত এক আলোকবর্তিকা। অসহায় মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়, গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় মওলানা ভাসানী আমাদের প্রেরণার উৎস।’
ভাসানী মেলা : টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার থেকে টাঙ্গাইলের সন্তোষে পাঁচ দিনব্যাপী ‘ভাসানী মেলা’ শুরু হয়েছে। ‘মওলানা ভাসানী ফাউন্ডেশন’ এই মেলার আয়োজন করেছে।