নয়াদিল্লি; ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দীর্ঘ আট মাস পর আজ সোমবার কথা বললেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ বৈঠকে তিস্তার প্রসঙ্গ উঠে এসেছে কি না, তা নিয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি মমতা।আজ দিল্লির সাউথ ব্লকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেন মমতা। সকাল সাড়ে নয়টার এ বৈঠক স্থায়ী হয় এক ঘণ্টা।
বৈঠক শেষে মমতা সেখান থেকে বের হয়ে আসার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। এ সময় তিনি সভার আলোচ্য বিষয় নিয়ে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পশ্চিমবঙ্গের পাওনা ১০ হাজার কোটি টাকা। আমি সেই অর্থ ছাড় দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেছি।’ মমতা আরও বলেন, বৈঠকে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) দিয়ে ভোট গ্রহণে তাঁর আপত্তির কথা বলেন। মমতা বলেন, ‘ইভিএমের অকার্যকারিতা নিয়ে আমি ‘অবিশ্বাস্য’ নামে একটি বইও লিখেছি। আমি ইভিএম থেকে আবার ব্যালটে ফিরে যাওয়ার কথা বলেছি।’
মোদির সঙ্গে বৈঠকে তিস্তা প্রসঙ্গ এসেছিল কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মমতা কিছুটা রেগে গিয়ে বলেন, ‘এসব কথা কেন বলব?’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফরের শুরুর পর সেখানে ভারতীয় রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে আসেন মমতা। তিনি গতকাল রোববার শেখ হাসিনার সম্মানে রাষ্ট্রপতি ভবনে দেওয়া নৈশভোজেও অংশ নেন। সেখানে শেখ হাসিনার সঙ্গে কিছু কথাও হয় বলে পরে মমতা সাংবাদিকদের জানান।
সাম্প্রতিক সময়ে মমতার সঙ্গে ভারতের বিজেপি সরকারের সম্পর্ক বেশ নাজুক হয়ে পড়েছিল। মমতা বেশ কয়েকবার বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়ার অভিযোগ আনেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিকে ঠেকানোর অঙ্গীকার করেন। এরই মধ্যে ভারতের উত্তর প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল বিজয় পায় বিজেপি। কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের এ অবস্থায় মমতা শেখ হাসিনার সফরের সময় দিল্লি থাকবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা গিয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রী হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
বৈঠক শেষে মমতা সেখান থেকে বের হয়ে আসার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। এ সময় তিনি সভার আলোচ্য বিষয় নিয়ে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পশ্চিমবঙ্গের পাওনা ১০ হাজার কোটি টাকা। আমি সেই অর্থ ছাড় দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেছি।’ মমতা আরও বলেন, বৈঠকে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) দিয়ে ভোট গ্রহণে তাঁর আপত্তির কথা বলেন। মমতা বলেন, ‘ইভিএমের অকার্যকারিতা নিয়ে আমি ‘অবিশ্বাস্য’ নামে একটি বইও লিখেছি। আমি ইভিএম থেকে আবার ব্যালটে ফিরে যাওয়ার কথা বলেছি।’
মোদির সঙ্গে বৈঠকে তিস্তা প্রসঙ্গ এসেছিল কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মমতা কিছুটা রেগে গিয়ে বলেন, ‘এসব কথা কেন বলব?’
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফরের শুরুর পর সেখানে ভারতীয় রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে আসেন মমতা। তিনি গতকাল রোববার শেখ হাসিনার সম্মানে রাষ্ট্রপতি ভবনে দেওয়া নৈশভোজেও অংশ নেন। সেখানে শেখ হাসিনার সঙ্গে কিছু কথাও হয় বলে পরে মমতা সাংবাদিকদের জানান।
সাম্প্রতিক সময়ে মমতার সঙ্গে ভারতের বিজেপি সরকারের সম্পর্ক বেশ নাজুক হয়ে পড়েছিল। মমতা বেশ কয়েকবার বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়ার অভিযোগ আনেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিকে ঠেকানোর অঙ্গীকার করেন। এরই মধ্যে ভারতের উত্তর প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল বিজয় পায় বিজেপি। কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের এ অবস্থায় মমতা শেখ হাসিনার সফরের সময় দিল্লি থাকবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা গিয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রী হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।