বহুল আলোচিত এ বিষয়টি সম্পর্কে ওই শোভাযাত্রায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তিস্তার পানি চুক্তির আগে সব সময় নিজের রাজ্যের স্বার্থ তিনি দেখবেন। তাঁর দাবি, এ চুক্তির ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার তাঁর সঙ্গে কোনো পরামর্শ করেনি।
বাঁকুড়ায় এক শোভাযাত্রায় স্থানীয় লোকজনের পানির সমস্যা সম্পর্কে মমতা বলেন, ‘যদি সেখানে কোনো পানি না থাকে, তবে আমি কী করব? তিস্তা নদীতে কোনো পানি নেই। মুকুতমনিপুর শুকিয়ে গেছে। মহানন্দা শুকিয়ে গেছে। এখন এপ্রিল মাস, এরপর মে, তারপরে আসবে জুন মাস। এরপরই শুরু হবে বৃষ্টি। বৃষ্টি হতে হতে জুলাই। তো, এই তিন মাস পানির জন্য শোচনীয় অবস্থার মধ্য দিয়ে যেতে হবে।’
অভিন্ন তিস্তা নদীটির পানিবণ্টন চুক্তি না হলেও দুই প্রতিবেশী দেশের শীর্ষ বৈঠকে প্রতিরক্ষা, মহাকাশ, পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারে সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। নতুন এসব বিষয়সহ উন্নয়ন, অবকাঠামো, বাণিজ্য, জ্বালানি, বিনিয়োগের ব্যাপারে অন্তত ৩৩টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সইয়ের কথা রয়েছে।