পরে মেয়রের কক্ষে আসা সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপ শুরু করেন বুলবুল।
উচ্চ আদালতের আদেশে প্রায় দুই বছর পর গত রোববার মেয়রের দায়িত্ব নিতে নগর ভবনে গিয়ে প্রথমে বাধার মুখে পড়েন বুলবুল। অনেক ঘাম ঝরিয়ে বিকেলে দায়িত্বও নিয়েছিলেন। তবে মেয়রের চেয়ারে আট মিনিট বসার মাথায় তাঁকে দ্বিতীয় দফায় সাময়িক বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার বিভাগ।
সাময়িক বরখাস্তের আদেশের বিরুদ্ধে গতকাল মঙ্গলবার হাইকোর্টে রিট করেন বুলবুল।
একই দিন এই রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বুলবুলকে সবশেষ সাময়িক বরখাস্তের আদেশ স্থগিত করেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলও দিয়েছেন।
রুলে বুলবুলকে সাময়িক বরখাস্তের আদেশ কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
হাইকোর্টের এই স্থগিতাদেশের ফলে বুলবুলের মেয়রের দায়িত্ব পালনে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে গতকালই জানিয়েছিলেন তাঁর আইনজীবী। আজ নগর ভবনে গিয়ে মেয়রের চেয়ারে বসলেন বুলবুল।