রংপুর; সংসদ সদস্য মনজুরুল ইসলাম লিটন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল ডা. আবদুল কাদের খান আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
গত ৩১শে ডিসেম্বর সুন্দরগঞ্জের নিজ বাড়িতে দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন মনজুরুল ইসলাম লিটন। অনেক জল্পনা-কল্পনার পর পুলিশ মূল হত্যাকারী মেহেদী হাসান, শাহিন ও কাদের খানের ড্রাইভার হান্নানকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়
। তাদের দেয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি অনুযায়ী পুলিশ মঙ্গলবার রাতে বগুড়ার বাসা থেকে ডা. কাদের খানকে গ্রেপ্তার করে।
বুধবার সকালে জেলা পুলিশের আয়োজনে সংবাদ সম্মেলনে তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানানো হয়। পরে বিকালে তাকে আদালতে পাঠিয়ে ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ। আদালতের বিচারক মইনুল হাসান ইউসুব তার ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ডের প্রথম দিনেই কাদের খানের দেয় তথ্য অনুযায়ী পুলিশ কাদের খানের সুন্দরগঞ্জের পশ্চিম ছাপড়হাটির খানপাড়ার বাড়িতে অভিযান চালায়। বুধবার বেলা ২টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে পুলিশ কাদের খানের বাড়ির মাটির নিচ থেকে ১টি পিস্তল ও ৬ রাউন্ড গুলি ও একটি ম্যাগজিন উদ্ধার করে। কাদের খানের দেয়া তথ্য অনুযায়ী পুলিশ আরো অস্ত্র সন্ধান করতে থাকে। এছাড়া কাদের খানের বাড়িতে ৩টি পুকুরে সেচ দিয়ে অনুসন্ধান চালানো হয়।
শনিবার বিকালে রিমান্ডের ৪র্থ দিনে তাকে জবানবন্দি দেয়ার জন্য গাইবান্ধার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। আদালতের বিচারক মো. জয়নুল আবেদিন তার জবানবন্দি রেকর্ড করেছেন। কাদের খান জবানবন্দিতে হত্যার ব্যাপারে নিজের দায় স্বীকার করেন বলে সূত্রে জানা গেছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করেন বলে জানান তিনি।
বুধবার সকালে জেলা পুলিশের আয়োজনে সংবাদ সম্মেলনে তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানানো হয়। পরে বিকালে তাকে আদালতে পাঠিয়ে ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ। আদালতের বিচারক মইনুল হাসান ইউসুব তার ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ডের প্রথম দিনেই কাদের খানের দেয় তথ্য অনুযায়ী পুলিশ কাদের খানের সুন্দরগঞ্জের পশ্চিম ছাপড়হাটির খানপাড়ার বাড়িতে অভিযান চালায়। বুধবার বেলা ২টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে পুলিশ কাদের খানের বাড়ির মাটির নিচ থেকে ১টি পিস্তল ও ৬ রাউন্ড গুলি ও একটি ম্যাগজিন উদ্ধার করে। কাদের খানের দেয়া তথ্য অনুযায়ী পুলিশ আরো অস্ত্র সন্ধান করতে থাকে। এছাড়া কাদের খানের বাড়িতে ৩টি পুকুরে সেচ দিয়ে অনুসন্ধান চালানো হয়।
শনিবার বিকালে রিমান্ডের ৪র্থ দিনে তাকে জবানবন্দি দেয়ার জন্য গাইবান্ধার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। আদালতের বিচারক মো. জয়নুল আবেদিন তার জবানবন্দি রেকর্ড করেছেন। কাদের খান জবানবন্দিতে হত্যার ব্যাপারে নিজের দায় স্বীকার করেন বলে সূত্রে জানা গেছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করেন বলে জানান তিনি।