বগুড়া; গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের সাবেক এমপি জাতীয় পার্টির নেতা ও বগুড়া থেকে প্রকাশিত দৈনিক উত্তরের খবর পত্রিকার প্রকাশক কর্নেল (অবঃ) ডা. আব্দুল কাদের খান উপ-নির্বাচনে অংশ নিবেন না বলে তার ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন।
কর্নেল (অবঃ) ডাঃ আব্দুল কাদের খান উপ-নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেয়ার পর তার বগুড়া শহরের বাসা ঘিরে রেখেছিল পুলিশ। শুক্রবার বেলা ১২টা থেকে বগুড়া শহরের রহমান নগর এলাকায় কর্নেল (অবঃ) ডাঃ আব্দুল কাদের খানের স্ত্রী ডাঃ নাসিমা বেগমের মালিকাধীন গরীব শাহ ক্লিনিকে সামনে অবস্থান নেয় পুলিশ। ওই ক্লিনিকের ৩য় তলায় বসবাস করেন ডাঃ নাসিমা বেগম ও কর্নেল (অবঃ) ডাঃ আব্দুল কাদের খান।
গরীব শাহ ক্লিনিকের কর্মচারীরা জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কর্নেল (অবঃ) ডাঃ আব্দুল কাদের খান সুন্দরগঞ্জ থেকে বগুড়া শহরের বাসায় আসেন। এরপর রাতেই গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল সেখানে নজরদারি শুরু করেন। শুক্রবার সকালের দিকেও সাদা পোশাকে পুলিশ ঘুরতে দেখা গেছে গরীব শাহ ক্লিনিকের আশেপাশে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পোশাকধারী পুলিশও ক্লিনিকে সামনে ও আশেপাশে অবস্থান নেয়। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে এবিষয়ে কোন কিছু জানানো হয়নি। দৈনিক উত্তরের খবর এর সম্পাদক আব্দুস সালাম বাবু জানান, বুধবার বিকেলের দিকে গাইবান্ধার গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল সুন্দরগঞ্জ থেকে কর্নেল (অবঃ) ডাঃ আব্দুল কাদের খানকে গাইবান্ধায় নিয়ে যায়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গভীর রাতে তাকে সুন্দরগঞ্জের বাসায় পৌছে দেয় পুলিশ। পুলিশ কি কারণে তাকে তুলে নিয়ে গিয়েছিলেন এবং কি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন তা না জানালেও তিনি আগামী উপ-নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না তা নিশ্চিত করেছেন আব্দুস সালাম বাবু।
গরীব শাহ ক্লিনিকের কর্মচারীরা জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কর্নেল (অবঃ) ডাঃ আব্দুল কাদের খান সুন্দরগঞ্জ থেকে বগুড়া শহরের বাসায় আসেন। এরপর রাতেই গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল সেখানে নজরদারি শুরু করেন। শুক্রবার সকালের দিকেও সাদা পোশাকে পুলিশ ঘুরতে দেখা গেছে গরীব শাহ ক্লিনিকের আশেপাশে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পোশাকধারী পুলিশও ক্লিনিকে সামনে ও আশেপাশে অবস্থান নেয়। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে এবিষয়ে কোন কিছু জানানো হয়নি। দৈনিক উত্তরের খবর এর সম্পাদক আব্দুস সালাম বাবু জানান, বুধবার বিকেলের দিকে গাইবান্ধার গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল সুন্দরগঞ্জ থেকে কর্নেল (অবঃ) ডাঃ আব্দুল কাদের খানকে গাইবান্ধায় নিয়ে যায়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গভীর রাতে তাকে সুন্দরগঞ্জের বাসায় পৌছে দেয় পুলিশ। পুলিশ কি কারণে তাকে তুলে নিয়ে গিয়েছিলেন এবং কি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন তা না জানালেও তিনি আগামী উপ-নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না তা নিশ্চিত করেছেন আব্দুস সালাম বাবু।