প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত সরকারের পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভারতে কথিত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের সংখ্যা কমছে। সীমান্ত এলাকায় অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারণেই এটি ঘটেছে। ওই সূত্র জানায়, ‘এখন যাঁরা প্রবেশের চেষ্টা করছেন, তারা ভারতে স্থায়ীভাবে বসবাস করতেই আসছেন।’
ভারত তার আন্তর্জাতিক সীমান্তে ইতিমধ্যে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যসংখ্যা বাড়িয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। তবে পুরো সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া ভারতের প্রধান অগ্রাধিকারের বিষয়।
ভারতীয় সরকারি সূত্র বলেন, নজরদারি বাড়লেও নদীবাহিত সীমান্তে টহল এখনো ভারতের জন্য একটি বড় সমস্যা। এই সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ ও চোরাচালানি এখনো চলছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতে অনুপ্রবেশকারী তথাকথিত বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে একটি বড় সমস্যা হলো বাংলাদেশ এসব মানুষকে নিজেদের নাগরিক বলে স্বীকার করে না। এখন ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আলোচনায় এসব কথিত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়টি একটি অন্যতম আলোচনার বিষয়। ভবিষ্যতে এ বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সমাধানে পৌঁছানো যাবে বলেও মনে করে ভারত।