বাঞ্ছারামপুর থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাঞ্ছারামপুর আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন এর বাসায় গত শুক্রবার রাতে চুরির ঘটনা ঘটে। পরের দিন শনিবার অধ্যক্ষ বাঞ্ছারামপুর থানায় মামলা করেন। তাতে সুজনকে সন্দেহভাজন হিসেবে উল্লেখ করা হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহ আলমের নেতৃত্বে একদল পুলিশ মাদ্রাসা এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় কনস্টেবল সাদ্দাম আসামি সুজনকে জাপটে ধরেন। সুজন তাঁর সঙ্গে থাকা ছোরা দিয়ে কনস্টেবল সাদ্দামের বুকে আঘাত করলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সুজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। পরে সহকর্মীরা সাদ্দামকে উদ্ধার করে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সাদ্দামের অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকেরা সাদ্দামকে ঢাকার বক্ষব্যাধি হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শরিফুল ইসলাম বলেন, কনস্টেবল সাদ্দামের বুকের আঘাত অত্যন্ত গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সাদ্দামকে ঢাকা বক্ষব্যাধি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।