ঢাকা; রোববার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে হাজার হাজার নারীর উদ্দেশ্যে মঞ্চে উঠে বক্তৃতা দেওয়ার জন্য মাত্র তিন মিনিট সময় ছিল তেরেসা শুকের হাতে। কিন্তু এটুকুই তাকে খুশি করার জন্য যথেষ্ট ছিলো। উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমি আভিভূত। এতগুলো মানুষ একসঙ্গে জড়ো হয়েছে এক পরিবর্তন আনতে। আর আমরা আগামী চার বছর ধরে সেটাই করবো। আমি দেখতে পাচ্ছি। এটা সত্যিই ঘটবে।’ লস অ্যাঞ্জেলস টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ওয়াশিংটনে নারীদের এই পদযাত্রার নেপথ্যে কারিগর হচ্ছেন এই তেরেসা শুক। ফেসবুকে তার খোলা একটি ইভেন্ট থেকেই আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক নারীদের এই সম্মিলিত যাত্রার সূচনা। হাওয়াই অঙ্গরাজ্যের অধিবাসী তেরেসা শুকের অনলাইন নাম ‘মায়ুই কুপার ¯ি¬ম’।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে হতাশ হয়ে শুক তার ফেসবুক একাউন্ট থেকে ‘মার্চ অন ওয়াশিংটন’ (ওয়াশিংটন অভিমুখে পদযাত্রা) নামে একটি ইভেন্ট খোলেন। নিজ থেকে ইভেন্টে যোগ দেয়ার জন্যে নিমন্ত্রণ জানান তার ৪০ বন্ধুকে। পরদিন সকালে উঠে তিনি দেখত পান, ইভেন্টটিতে যোগ দিয়েছেন আরও ১০ হাজার জন। সঙ্গে আরও ১০০০০ মানুষ আসার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। এরপর থেকে কেবল বাড়ছিল ওই সংখ্যা।
শনিবারের এই পদযাত্রায় এত মানুষের আগমন কি তিনি আগে থেকেই আন্দাজ করতে পেরেছিলেন? জবাবে শুক বলেন, ‘আমি আশা করেছিলাম। কিন্তু না, আন্দাজ করতে পারিনি।’ তিনি বলে যান, ‘ওই রাতে আমি কেবল নিজেকে স্বস্তি দিতেই ইভেন্টটা খুলেছিলাম। আশা করেছিলাম মানুষ আমার সঙ্গে যোগ দেবে।’ দেশজুড়ে প্রায় ৬০০ পদযাত্রার মাধ্যমে প্রায় ৫ লাখ মানুষ একত্রিত হয়েছে। ফলে তেরেসার আশা বিফলে যায়নি।
শনিবারের এই পদযাত্রায় এত মানুষের আগমন কি তিনি আগে থেকেই আন্দাজ করতে পেরেছিলেন? জবাবে শুক বলেন, ‘আমি আশা করেছিলাম। কিন্তু না, আন্দাজ করতে পারিনি।’ তিনি বলে যান, ‘ওই রাতে আমি কেবল নিজেকে স্বস্তি দিতেই ইভেন্টটা খুলেছিলাম। আশা করেছিলাম মানুষ আমার সঙ্গে যোগ দেবে।’ দেশজুড়ে প্রায় ৬০০ পদযাত্রার মাধ্যমে প্রায় ৫ লাখ মানুষ একত্রিত হয়েছে। ফলে তেরেসার আশা বিফলে যায়নি।