ঢাকা; নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটিতে সাবেক বিচারপতি কেএম হাসানের নাম প্রস্তাবের বিষয়টি বিএনপি নেতারাই জানিয়েছেন বলে দাবি করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেছেন, বিএনপি সার্চ কমিটিতে সাবেক বিচারপতিদের মধ্য থেকে একজনকে চেয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তো বিএনপি নেতাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে নিশ্চিয়ই হাসানের নামের প্রস্তাবের বিষয়টি বেরিয়ে গেছে। সোমবার সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূত জুলিয়া নিব্লেটের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
রোববার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন,আপনি (খালেদা জিয়া) প্রেসিডেন্টের কাছে কে এম হাসানের নাম প্রস্তাব করেছেন, সেই হাসান সাহেব বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। কোনটা নিরপেক্ষ! এটা কি নিরপেক্ষ? পরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক যে কথা বলেছেন, এটা মিথ্যা।
তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, তাহলে কী প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ওবায়দুল কাদের সাহেব ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগসাজশ আছে? বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলছেন, সেই কথাগুলো তাদের সঙ্গে আলোচনা করে কি তিনি সার্চ কমিটি গঠন করবেন? এই কথার উত্তর আমরা ওবায়দুল কাদের সাহেবের কাছ থেকে চাই। এ বিষয়ে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ওবায়দুল কাদের একজন দক্ষ নেতা। বিএনপি কি নাম দিয়েছে, তা প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে জানার দরকার নেই। বিএনপিরই বহু লোক আছে যারা বিষয়টি প্রকাশ করেছে।
তিনি বলেন, আমি আজ সাংবাদিকদের সঙ্গে মিটিং করেছি। বিষয়টি অন্যরা জানতেই পারে। ওবায়দুল কাদেরও হয় তো সেভাবেই জানতে পেরেছে। তোফায়েল প্রশ্ন রেখে বলেন, সার্চ কমিটির জন্য প্রেসিডেন্টের কাছে কি নাম দিয়েছে, এটা কি বিএনপি নেতাদের মধ্যে আলোচনা হয়নি? এটা কি শুধু স্থায়ী কমিটির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল? এটা তো বিএনপি নেতাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। তাদের মধ্য থেকেই হয় তো কেউ কেএম হাসানের নামের বিষয়টি জানিয়েছে।
ফখরুলের কথায় ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য সঠিক হয়েছে মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, একটা জিনিস যদি অসত্য হয়, সেটা প্রত্যাখ্যান করার ভাষা আছে। সেই ভাষা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের মধ্যে পাওয়া যায়নি।
রোববার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন,আপনি (খালেদা জিয়া) প্রেসিডেন্টের কাছে কে এম হাসানের নাম প্রস্তাব করেছেন, সেই হাসান সাহেব বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। কোনটা নিরপেক্ষ! এটা কি নিরপেক্ষ? পরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক যে কথা বলেছেন, এটা মিথ্যা।
তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, তাহলে কী প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ওবায়দুল কাদের সাহেব ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগসাজশ আছে? বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলছেন, সেই কথাগুলো তাদের সঙ্গে আলোচনা করে কি তিনি সার্চ কমিটি গঠন করবেন? এই কথার উত্তর আমরা ওবায়দুল কাদের সাহেবের কাছ থেকে চাই। এ বিষয়ে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ওবায়দুল কাদের একজন দক্ষ নেতা। বিএনপি কি নাম দিয়েছে, তা প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে জানার দরকার নেই। বিএনপিরই বহু লোক আছে যারা বিষয়টি প্রকাশ করেছে।
তিনি বলেন, আমি আজ সাংবাদিকদের সঙ্গে মিটিং করেছি। বিষয়টি অন্যরা জানতেই পারে। ওবায়দুল কাদেরও হয় তো সেভাবেই জানতে পেরেছে। তোফায়েল প্রশ্ন রেখে বলেন, সার্চ কমিটির জন্য প্রেসিডেন্টের কাছে কি নাম দিয়েছে, এটা কি বিএনপি নেতাদের মধ্যে আলোচনা হয়নি? এটা কি শুধু স্থায়ী কমিটির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল? এটা তো বিএনপি নেতাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। তাদের মধ্য থেকেই হয় তো কেউ কেএম হাসানের নামের বিষয়টি জানিয়েছে।
ফখরুলের কথায় ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য সঠিক হয়েছে মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, একটা জিনিস যদি অসত্য হয়, সেটা প্রত্যাখ্যান করার ভাষা আছে। সেই ভাষা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের মধ্যে পাওয়া যায়নি।