১৭ রানে তামিম আউট হয়ে গেলে সৌম্য-মাহমুদউল্লাহ জুটি যোগ করেন ৪১ রান। মাহমুদউল্লাহ অপরাজিত আছেন ৩২ রানে।
এর আগে, ৬৫ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। অহেতুক এক পুল শট খেলে ফিরে যান দলের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
কার্যত নিজের উইকেটটা সাউদিকে উপহারই দিয়েছেন তামিম। শর্ট বল দিয়ে প্রলুব্ধ করেছিলেন সাউদি। তামিমের পুল সোজা গিয়ে জমা হয় ডিপ স্কয়ার লেগে দাঁড়ানো মিচেল স্যান্টনারের হাতে। আউট হওয়ার আগে তামিম করেছেন ৮ রান। তামিম আউট হওয়ার ৪.২ ওভার পরেই মধ্যাহ্ন বিরতিতে গেছে দুই দল।
এই ৪.২ ওভারে উইকেট নেওয়ার মতো বেশ কয়েকটি বল করেছেন বোল্ট-সাউদি। তবে সেগুলো বেশ ভালোভাবেই সামাল দিয়েছেন সৌম্য সরকার ও মাহমুদউল্লাহ। সৌম্য অবশ্য বিরতিতে যাওয়ার ঠিক আগে দিয়ে রান আউটের শঙ্কার মধ্যে পড়েছিলেন। একটু আয়েশি ভঙ্গিতে রান পূর্ণ করার খেসারতটাই দিচ্ছিলেন তিনি। সময়মতো ক্রিজে ব্যাট রেখে সে যাত্রায় বেঁচে গেছেন তিনি।
৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ
ভালোই খেলছিলেন সৌম্য সরকার। ৬৩ বলে ৩৬ রান করে একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছিলেন বড় ইনিংস খেলার দিকে। কিন্তু গ্র্যান্ডহোমের বলে গালিতে জিৎ রাভালের দারুণ ক্যাচে ফিরেছেন তিনি। টেস্ট ক্রিকেটে সাউদির ২০০তম শিকার হয়ে গ্র্যান্ডহোমকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাকিব। তিনি অবশ্য আগেই স্লিপে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে গিয়েছিলেন রাভালের কল্যাণে। সাকিবের পর উইকেটে এসেছেন নাজমুল হোসেন।