সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনী পরিবেশে সুবাতাস বইছে। পরবর্তী সময়ে যে নির্বাচন কমিশন আসবে, তারা আমাদের মতো হবে। নারায়ণগঞ্জে যেভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে, তা অব্যাহত থাকবে ও ভবিষ্যতেও সুষ্ঠু নির্বাচনের যাত্রা শুরু হবে দেশে।’
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বর্তমান কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে। এর আগে পরিকল্পনা কমিশনে নির্বাচন কমিশনের কার্যালয় ছিল। আজ নির্বাচন ভবন ঘুরে দেখার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সিইসি।
সিইসি বলেন, ‘আমরা এত দিন অন্যের বাড়িতে ছিলাম। এখন আমরা নিজেদের বাড়িতে এসেছি। আশা করছি, ভবনের কাজ কিছুদিনের মধ্যে শেষ হবে।’
স্বাধীনতার ৪৫ বছর পর কমিশন ভাড়াবাড়ি থেকে নিজস্ব ভবনে গেল। গত ৩১ ডিসেম্বর ভবনটি উদ্বোধন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। ২ দশমিক ৩৬ একর জায়গায় নির্মিত হয়েছে ১১তলা বিশিষ্ট ‘নির্বাচন ভবন’। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ থাকলেও বর্তমান কমিশনের পক্ষ থেকে তাগিদ দেওয়ায় তড়িঘড়ি করে কাজ করতে হয়েছে নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানকে। কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়নি। প্রথম দিন নতুন ভবনে অফিস করতে গিয়ে বিভিন্ন অব্যবস্থাপনায় কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন কর্মীরা গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।