ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার যাদবপুর হুদামাইলমারী গ্রাম থেকে আসালত হোসেন (৭৫) নামে এক বৃদ্ধ কবিরাজের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। মঙ্গলবার বিকালে মির্জাপুর ইউনিয়নের যাদবপুর হুদামাইলমারী গ্রামের মাঠ থেকে এ লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত আসালত হোসেন যাদবপুর হুদামাইলমারী গ্রামের মৃত মুনাউল্লাহর ছেলে। তিনি পেশায় কবিরাজ ছিলেন।
শৈলকুপা থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকালে আসালত হোসেন মাঠে কাজ করতে যান। দুপুরে কে বা করা প্রকাশ্যে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। তিনি আরো জানান, বিকালে যাদবপুর হুদামাইলমারী গ্রামের মাঠে একটি লাশ পড়ে থাকার খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
কবিরাজের কারণে কেও ক্ষুদ্ধ হয়ে তাকে হত্যা করতে পারে বলে পুলিশ মনে করছে। তরপরও তদন্তের পর হত্যাকান্ডের বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে বলে ওসি জানান। এদিকে গ্রামবাসি জানায়, সামাজিক বিরোধ ও পুর্ব শত্রুতার জের ধরে দুপুরে প্রতিপক্ষরা কুপিয়ে আসালতকে হত্যা করেছে।
এ ব্যাপারে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শৈলকুপা থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিলো। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ঝিনাইদহে আনন্দ মিছিল যুবদলের কেন্দ্রীয় ঘোষিত কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে !
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
যুবদলের কেন্দ্রীয় ঘোষিত নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে মঙ্গলবার ঝিনাইদহ শহরে জেলা যুবদল আনন্দ মিছিল বের করে। মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে শহরের গীতাঞ্জলী সড়ক থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে কেপি বসু সড়কের জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে জেলা যুবদলের যুগ্ম-আহবায়ক আহসান হাবিব রনকের সভাপতিত্বে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক সাজেদুর রহমান পপ্পু, যুবনেতা আশরাফুল ইসলাম পিন্টু, মীর ফজলে এলাহী শিমুল, মিজানুর রহমান সুজন, মনিরুল ইসলাম, আবু নাসের সোহাগ, রবিউল ইসলাম, হাফিজুর রহমান বেল্টু, আশরাফ, মোক্তার হোসেন, রাজু আহমেদ, ছাত্র নেতা আরিফুল ইসলাম আনন, মোস্তাক আহমেদসহ জেলা যুবদল এবং ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশে বক্তারা সাইফুল আলম নিরবকে সভাপতি এবং সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে সাধারন সম্পাদক করে কেন্দ্রীয় যুবদলের নতুন কমিটি ঘোষনা করায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীরকে অভিনন্দন জানান।
কালীগঞ্জে অবৈধ যানবাহন হোটেল ও ওষুধের দোকানে জরিমানা !
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
ঝিাইদহের কালীগঞ্জে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ওষুধের ফার্মেসি, খাবারের দোকানে ও অবৈধ যানবাহনে মালিকদের কাছ থেকে ৯ হাজার ১শ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মো: ছাদেকুর রহমান মঙ্গলবার দুপুরে এ অভিযান পরিচালনা করেন।
ভ্রাম্যমান আদালতের পেশকার লুৎফর রহমান জানান, উপজেলার বারবাজার এলাকায় অভিযান চালান উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: ছাদেকুর রহমান। এ সময় ভেজাল খাবার বিক্রির অভিযোগে ১টি হোটেলকে ২ হাজার টাকা , মেয়াদ উত্তির্ণ ওসুধ বিক্রি অভিযোগে ১টি ওষুদের ফার্মেসির মালিককে ৫ হাজার টাকা এবং হাইওয়েতে অবৈধভাবে নছিমন চালানোর অভিযোগে ৬ জনকে ২১০০ টাকা জরিমানা করা হয়। ইউএনও ছাদেকুর রহমান জানান,এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ঝিনাইদহে র্যাব-৬ এর অভিযানে ফেনসিডিলসহ আটক এক !
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার উথলী গ্রাম থেকে চার’শ পয়তাল্লিশ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিলসহ কফিল উদ্দীন নামে এক মাদক ব্যবসায়ী আটক হয়েছেন। তিনি একই গ্রামের হারেক উদ্দীনের ছেলে।
ঝিনাইদহ র্যাব-৬ এর কোম্পানী কমান্ডার মেজর মোঃ মনির আহমেদ জানান, গতকাল ঝিনাইদহ র্যাব ক্যাম্পের নিয়মিত টহল দল গোপন সুত্রে খবর পেয়ে উথলী গ্রামে অভিযান চালায়।
এ সময় মাদক ব্যবসায়ী মোঃ কফিল উদ্দিন র্যাবের হাতে আটক হন। পরে তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক তার নিজ বাড়ির শয়ন কক্ষ থেকে দুইটি সাদা প্লাস্টিকের বস্তায় রাখা ৪৪৫ বোতল ফেন্সিডিল এবং ০১টি মোবাইলসেট উদ্ধার করে র্যাব।
মেজর মোঃ মনির আহমেদ জানান, উদ্ধারকৃত আলামত ও আটককৃত আসামীকে জীবননগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনের ১৯(১) টেবিলের ৩(খ) ধারায় মামলা হয়েছে।
ঝিনাইদহে চাচার বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে জমি দখলের অভিযোগে ভাতিজার সাংবাদিক সম্মেলন !
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পোড়াহাটী গ্রামে চাচা নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে জাল কাগজপত্র তৈরীর মাধ্যমে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার দুপুরে এ নিয়ে ঝিনাইহ প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করেন ভাতিজা হারুন অর রশিদ।
সাংবাদিক সম্মেলনে ছোট ভাই আবু তালেব মহিউদ্দীন ও কংশি গ্রামের আব্দুস সালাম উপস্থিত ছিলেন। লিখিত বক্তব্যে হারুন অর রশিদ দাবী করেন, পোড়াহাটী গ্রামে সিএস ৩৬৩ নং খতিয়ানের ৬৩ শতক জমি ব্রজচরণ নাথ জীবিত অবস্থায় তার স্ত্রী সরোজিনী দেবিকে দিয়ে যান।
সরোজিনী দেবির চার কন্যা হরিদাসি, কালিদাসি, গুরুদাসি ও মধুমালা ছিলেন। এর মধ্যে সরোজিনী দেবি ১৯৬৯ সালের ৬ জুন ৬৬৫৫ নং দলিল মুলে সাড়ে ৫২ শতক জমি কনিষ্ঠ কন্যা মধুমালাকে দানপত্র করে দেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নেরে জবাবে জানানো হয়, মধুমালা দাসির মৃত্যু হলে তার একমাত্র কন্যা গীতা রানী ও স্বামী কুমারেশ চন্দ্রের কাছ থেকে ১৯৭৬ সালের ৬ অক্টোবর ৯২৮৫ নং দলিল মুলে কিনে নেন সিরাজুল ইসলাম। একই দিন ৯২৮৬ নং দলিল মুলে গীতা রানী ও স্বামী কুমারেশ সালেহা খাতুন ও জিন্নাতুন নেছাকে দলিল করে দেন।
এ ঘটনার সাত বছর পর ১৯৭৬ সালের ২৮ মে নজরুল ইসলাম জাল দলিল তৈরী করে ৬৩ শতকের মধ্যে সাড়ে ৩১ শতক জমি লিখে নেন। জমির মালিক সাজানো হয় মধুমালার বড় তিন বোন হরিদাসি, কালিদাসি ও গুরুদাসিকে। কিন্তু এদের মা সরোজিনী আগেই তার ছোট মেয়েকে দানপত্র করে যান। ফলে বাকী তিন বোনের জমির সত্ববান হওয়ার কোন সুযোগ নেই।
বিষয়টি নিয়ে নিাইদহ সদর থানায় উভয় পক্ষকে কাগজপত্র দিয়ে হাজির থাকার জন্য থানার ওসি নির্দেশ দেন। কিন্তু নজরুল ইসলাম কোন সময় সালিশ বৈঠকে হাজির থাকেন নি। তিনি আদালতের মামলাও কোন জবাব না দিয়ে একের পর এক সময় প্রার্থনা করে যাচ্ছেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয়, নজরুল ইসলাম আদালতের নির্দেশ অমান্য করে পোড়াহাটি পেট্রোল পাম্পের পাশে নালিশী জমিতে জোর করে ঘরবাড়ি তুলে জবর দখল করেছেন। এ ছাড়াও চাচা নজরুল ইসলাম আমার বাবা মৃত সিরাজুল ইসলামের জমি অন্য লোককে বাদী সাজিয়ে নাম পত্তন কেস দাখিল করেন।
আমরা বিষটি জানতে পেরে মিউটেশন কেস ৫৩৩৮/৯-১০-১৫/১৬ এর বিরুদ্ধে আবেদন করলে নজরুল ইসলামের কেস খারিজ হয়ে যায়। আদর্শপাড়ায় জামে মসজিদের জমি ভুয়া কাগজপত্র তৈরী করে রেকর্ড করে বাড়ি ঘর তৈরী করেন নজরুল ইসলাম।
পরে মসজদি কমিটির সভাপতি ফজলুল হক ও মহল্লাবাসি জমি উদ্ধারে আদালতে মামলা করেন যার নং ৩৫৩/১৫। ভাতিজা হারুন অর রশিদ সাংবাদিক সম্মেলনে প্রশাসনের কাছে ন্যায্য বিচার দাবী করেন।
ঝিনাইদহে শিক্ষার্থীদের পড়ানো হচ্ছে খোলা আকাশের নিচে গাছ তলায় হতাশ অবিভাবক মহল !
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহে ১৫টি স্কুলে ক্লাস চলে খোলা আকাশের নিচে, শিক্ষার্থীদের পড়ানো হচ্ছে খোলা আকাশের নিচে গাছ তলায় হতাশ অবিভাবক মহল । ঝিনাইদহে ৪৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে ১৫টিতে ক্লাস চলে খোলা আকাশের নিচে। বাকিগুলোতে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান। এ অবস্থায় যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা শিক্ষকদের।
অন্যদিকে শিক্ষা অফিস বলছে ঝুঁকিপুর্ণ বিদ্যালয় গুলো পুন:নির্মাণ ও সংস্কারের জন্য সরকার পদক্ষেপ নিয়েছেন। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য মতে, ঝিনাইদহের ৬ টি উপজেলায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৮৯৬টি। বেসরকারি বিদ্যালয় আছে ৩৮টি, এনজিও পরিচালিত বিদ্যালয় আছে ১’শ ৩৮টি এবং কিন্ডার গার্টেন স্কুল আছে ২’শ ৫৫টি। ঝুঁকিপুর্ণ বিদ্যালয়গুলো হলো (উপজেলা ভিত্তিক) কালীগঞ্জ উপজেলা- নরেন্দ্রপুর ঘোষনগর, কাশিপুর, মথনপুর, চাপালী ও নিয়ামতপুর, কোটচাঁদপুর উপজেলা- সারুটিয়া, চতুরপুর ও সিঙ্গিয়া, সদর উপজেলা-পুটিয়া, লৌহজঙ্গা, ডাকাতিয়া, পোড়াবেতাই ও শহীদ মোশারফ, শৈলকুপা উপজেলা-শাহী মসজিদ, জিকেএইচ, গোলকনগর, মান্দারিপাড়া, রুপদাব্যাসপুর, রতনপুর, দক্ষিণ মনোহরপুর, পূর্ব-বসন্তপুর, শাহাবাড়িয়া, বন্দেখালী, কবিরপুর, ব্রহ্মপুর, বাহাদুরপুর ও গোবিন্দপুর, হরিণাকুন্ডু উপজেলা-পার্বতীপুর, সনাতনপুর, মান্দিরা, তোলা, ভবানীপুর, সাবেক নিত্যানন্দপুর, ২০ নম্বর দৌলতপুর, পারদখলপুর, রঘুনাথপুর, লালনশাহ, নারায়ণকান্দি, তেলটুপিবাজার, বাগআঁচড়া, জোড়াদাহ, ধুলিয়া, নারায়ণকান্দি অনির্বাণ ও খলিসাকুন্ডু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
শৈলকুপা বন্দেখালি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানান, ১৯৯৩ সালে কমিউনিট স্কুল হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় শৈলকুপা বন্দেখালী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি। স্কুলের পাকা ভবন নির্মান করা হয় উপজেলা পরিষদ থেকে। নির্মাণ কাজ নিন্মমানের হওযায় কিছু দিন যেতে না যেতেই ভবনের বিভিন্ন স্থানে ফাটল ধরে।
ছাদ থেকে কংক্রিটের প্লাস্টার ভেঙ্গে পড়তে থাকে। এরপর প্রকৌশল বিভাগ থেকে স্কুল ভবন ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষনা করা হয়। যে কারণে কয়েক বছর ধরে স্কুলটি চলছে পার্শবর্তী লিচু বাগানে। শিক্ষার্থীরা চট বিছিয়ে বসে শিক্ষা নেয়। বৃষ্টি হলে স্কুল ছুটি হয়ে যায়। অভিভাবকরা শিক্ষার্থীদের অন্য স্কুলে নিয়ে যাচ্ছে। যে কারণে স্কুলের শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।
কালীগঞ্জ চাপালি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আক্তার জাহান শিল্পী জানান, একই দশা কালীগঞ্জের চাঁপালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। ১৯৯৬ সালে নির্মিত একমাত্র ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয়ের কর্মকর্তারা সরেজমিনে দেখে ভবনটিতে ক্লাস না করার পরামর্শ দিয়েছে। কালীগঞ্জ চাপালি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কমল কান্তি মজুমদার জানান, ভবনের ছাদ ধরে রাখতে বাঁশের খুঁটি লাগানো হয়েছে। এ অবস্থায় খোলা আকাশের নিচে ক্লাস নিতে হচ্ছে।
ডাকাতিয়া সরকারি ন্ত্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক জানান, ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় নিজেদের তৈরি টিনশেডের নিচে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে সদর উপজেলার এ বিদ্যালয়ে। স্থান সংকুলান না হওয়ায় চলছে খোলা আকাশের নিচে পাঠদান। এদিকে খোলা মাঠে পাঠদান করার কারণে শিক্ষার্থীরা অমনোযাগী হয়ে পড়ছেঝিনাইদহ জেলা প্র্রথমিক শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমান জানান, জেলার ঝুঁকিপুর্ণ বিদ্যালয়গুলোতে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে স্বীকার করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বললেন বিদ্যালয় গুলো পুন:নির্মাণ ও সংস্কারের জন্য সরকার পদক্ষেপ নিয়েছেন।