মোঃ জাহিদুল ইসলাম ডিমলা প্রতিনিধিঃ।। : নীলফামারীর ডিমলা সদরের মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মাহফুজার রহমান লেবু কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে এখন গুরুতর অসুস্থ্য হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি বর্তমানে Rheumatoid Arthritis Daibetes Hyperesion রোগে ভূগীতেছেন। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতলে ডাঃ মোঃ কামরুজ্জামান মেডিসিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের আওতাধনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিন তিতপাড়া (পাথরকুড়া) গ্রামের মৃত আব্বাস আলীর পুত্র। তবে আজ বুধবার দুপুরে অসুস্থ্য এই আদর্শ শিক্ষকের সহধর্মীনি ডিমলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স লতিফা ইয়াছমিন ডলি মুঠোফোনে জানান, বর্তমানে তিনি একটু সুস্থ্য আছেন। ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেসার নরমাল রয়েছে। শরীরের বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে কোন কিছু দ্রুটি খুজে পাওয়া যায়নি। সব কিছুই ঠিক ঠাক রয়েছে। তবে এখন তিনি মুখে কিছুই খেতে পারছেন না। খেলেই সব কিছু বমি করে ফেলচ্ছেন।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা ঐ শিক্ষকের পাশে সার্বক্ষনিক রয়েছেন স্ত্রীসহ তার একমাত্র সুযোগ্য কন্যা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতলে অধ্যায়নরত তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী মোছা: মাহজাবিন, লিজা দুই ছেলে লোলাট-লোটাস এবং গুনগ্রাহী শুভাকাঙ্খি ব্যক্তিবর্গ। তিনি যেন দ্রুত সুস্থ্য হয়ে আবারও সুস্থ্য জীবনে ফিরে আসতে পারেন এই কামনা করে মহান রাব্বুল-আল আমিনের কাছে মুনাজাত করে সুস্থ্যতায় দোয়া চেয়েছেন তার কর্মরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকবৃন্দ ও উক্ত বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ আসাদুজজ্জামান জুয়েল, সুন্দরখাতা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আজিজুল ইসলাম,ঝেল্লাপাড়া সরকারী প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক মোঃ সামছুল হক, দক্ষিন তিতপাড়া খানাবাড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছাঃ শেফালী বেগম,নুনিয়া পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ জয়নাল আবেদীন, আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক গোলাম রাব্বানী প্রধান, ডিমলা হাসপাতারে কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও সকল সিনিয়র স্টাফ নার্স, ডিমলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি বাদশা সেকেন্দার ভূট্ট, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম রেজা ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা হামিদা আক্তার স্মৃতি প্রমূখ। এছাড়াও তার দ্রুত রোগ মুক্তির জন্য ইশ্বরের কাছে প্রার্থন করেছেন উক্ত ইউনিটির সিনিয়ন সহ-সভাপতি সাংবাদিক বাবু নিরঞ্জন দে ।