ঢাকা; প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার মুখে শোনা গেল হোয়াইট হাউসে তার মেয়েদের বেড়ে ওঠার গল্প। এবিসি নিউজকে দেয়া বিশেষ এক সাক্ষাৎকারে ওবামা জানান, তিনি ও মিশেল ওবামা সব থেকে বেশি উদ্বিগ্ন ছিলেন, দুই মেয়ের মধ্যে অন্যরকম ‘অ্যাটিচিউড’ গড়ে ওঠে কি না- তা নিয়ে। কিন্তু তেমনটা হয়নি। বরং সাশা ও মালিয়া দারুণ দুই তরুণী হিসেবে বেড়ে উঠেছে বলে উল্লেখ করেন ওবামা। মেয়েদের নিয়ে ওবামা আরো বলেন, ‘ওরা ভদ্র, সহানুভূতিশীল, হাস্যরসপ্রিয়, বুদ্ধিমতী আর শ্রদ্ধাশীল। সবার প্রতি সম্মান দেখিয়ে তারা আচরণ করে।’ বারাক ওবামা বলেন, ‘ওরা যখন অন্য কারো বাড়িতে বেড়াতে যায় আর তাদের পিতামাতা আমাদের বলেন, মালিয়া এত মিষ্টি একটা মেয়ে বা সাশা বাসনপত্র গোছাতে সাহায্য করেছে তখন অসম্ভব ভালো লাগে।’
বারাক ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তখন সাশা ও মালিয়ার বয়স ছিল যথাক্রমে ৭ ও ১০। এখন তাদের বয়স ১৫ ও ১৮। বেড়ে ওঠার সময়টায় হোয়াইট হাউস নতুন কিছু চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে সাশা ও মালিয়ার জন্য। ওবামা বলেন, ‘ওরা তারুণ্যে পা দেয়ার পরপরই সিক্রেস সার্ভিস নিয়ে অভিযোগ করেছিল। কিন্তু, আপনিই ভাবুন, আপনি একজন টিনেজার আর আপনার চারপাশে দুজন মানুষ সবসময় মাইক্রোফোন আর বন্দুক নিয়ে আপনাকে ফলো করছে সব জায়গায়; এটা বিরক্তিদায়ক হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু ওরা খুবই দারুণভাবে সবকিছু সামলেছে। আর এজন্য আমি সব থেকে বেশি কৃতিত্ব দিই মিশেলকে।’
প্রথম হোয়াইট হাউজে প্রবেশের পর তা বাড়ির মতো অনুভব করানোর পেছনে নিজের মেয়েদের কৃতিত্ব দিলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। তিনি বলেন, ‘বাড়ির দরজা খুলে আপনি যখন দেখবেন মেয়েরা ঘুমের পোশাকে রয়েছে, আপনার সঙ্গে খেলা করতে লেগে যাবে, আপনাকে বলবে গল্প পড়ে শোনাতে বা এটা ওটা করতে, তখন কিন্তু খুব দ্রুতই বাড়ির আবহ তৈরি হয়ে যায়। বাড়ির মতো অনুভূতি হওয়া শুরু হয়।’ ওবামা আরো বললেন, ‘এখন আরো বেশি বাড়ির মতো লাগে। কেননা ওইসব স্মৃতিগুলো তৈরি হয়েছে নিজের মেয়েদের বেড়ে উঠতে দেখার সময়।’ হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ও বাসভবনের দূরত্ব কাছাকাছি হওয়া মেয়েদের বেড়ে ওঠা দেখতে পাওয়াটা সহজ হয়েছে বলে উল্লেখ করেন ওবামা।
কৌতুক করে তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হওয়ার অন্যতম বড় সুবিধা এটা, যা আসলে এখানে আসার আগে ভাবনায় আসে না। বাড়ি থেকে অফিসে যেতে আমাকে কখনো ৩০ সেকেন্ডের বেশি সফর করতে হয়নি।’ ওবামা বললেন, ‘আর এ কারণেই আমি সত্যিকারের একটি পারিবারিক জীবন বজায় রাখতে পেরেছি যেটা পুরো সময়টাতে আমাকে লালন করেছে, ধারণ করেছে।’
বারাক ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তখন সাশা ও মালিয়ার বয়স ছিল যথাক্রমে ৭ ও ১০। এখন তাদের বয়স ১৫ ও ১৮। বেড়ে ওঠার সময়টায় হোয়াইট হাউস নতুন কিছু চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে সাশা ও মালিয়ার জন্য। ওবামা বলেন, ‘ওরা তারুণ্যে পা দেয়ার পরপরই সিক্রেস সার্ভিস নিয়ে অভিযোগ করেছিল। কিন্তু, আপনিই ভাবুন, আপনি একজন টিনেজার আর আপনার চারপাশে দুজন মানুষ সবসময় মাইক্রোফোন আর বন্দুক নিয়ে আপনাকে ফলো করছে সব জায়গায়; এটা বিরক্তিদায়ক হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু ওরা খুবই দারুণভাবে সবকিছু সামলেছে। আর এজন্য আমি সব থেকে বেশি কৃতিত্ব দিই মিশেলকে।’
প্রথম হোয়াইট হাউজে প্রবেশের পর তা বাড়ির মতো অনুভব করানোর পেছনে নিজের মেয়েদের কৃতিত্ব দিলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। তিনি বলেন, ‘বাড়ির দরজা খুলে আপনি যখন দেখবেন মেয়েরা ঘুমের পোশাকে রয়েছে, আপনার সঙ্গে খেলা করতে লেগে যাবে, আপনাকে বলবে গল্প পড়ে শোনাতে বা এটা ওটা করতে, তখন কিন্তু খুব দ্রুতই বাড়ির আবহ তৈরি হয়ে যায়। বাড়ির মতো অনুভূতি হওয়া শুরু হয়।’ ওবামা আরো বললেন, ‘এখন আরো বেশি বাড়ির মতো লাগে। কেননা ওইসব স্মৃতিগুলো তৈরি হয়েছে নিজের মেয়েদের বেড়ে উঠতে দেখার সময়।’ হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ও বাসভবনের দূরত্ব কাছাকাছি হওয়া মেয়েদের বেড়ে ওঠা দেখতে পাওয়াটা সহজ হয়েছে বলে উল্লেখ করেন ওবামা।
কৌতুক করে তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হওয়ার অন্যতম বড় সুবিধা এটা, যা আসলে এখানে আসার আগে ভাবনায় আসে না। বাড়ি থেকে অফিসে যেতে আমাকে কখনো ৩০ সেকেন্ডের বেশি সফর করতে হয়নি।’ ওবামা বললেন, ‘আর এ কারণেই আমি সত্যিকারের একটি পারিবারিক জীবন বজায় রাখতে পেরেছি যেটা পুরো সময়টাতে আমাকে লালন করেছে, ধারণ করেছে।’