আশরাফের স্ত্রী সোহেলি বেগম (৩২) আজ দুপুরে বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পরে বাসা থেকে বের হন আশরাফ। এরপর তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। রাতে বিভিন্ন স্থানে খুঁজেও তাঁর সন্ধান পাইনি।’
ওই নির্মাণাধীন বাড়ির মালিক সিরাজুল ইসলাম জানান, ভোরে বাড়ির নারীরা মৃতদেহটি দেখতে পান। মৃতদেহটি উপুড় অবস্থায় ছিল। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
নিহত আশরাফের ভাতিজা আলমগীর মল্লিক অভিযোগ করেন, এটি স্বাভাবিক মৃত্যু নয়, হত্যাকাণ্ড। তাঁর মুখে, বুকে ও হাতে আঘাতের চিহ্ন আছে। তবে, হত্যার কারণ এখনো বোঝা যাচ্ছে না।
লোহাগড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জাফর আলী বলেন, মৃতদেহটি ইট-খোয়ার ওপরে উপুড় অবস্থায় ছিল বলে হয়তো মুখে ও বুকে দাগ মনে হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আশরাফ মল্লিক সম্প্রতি মুক্তিযোদ্ধা ফায়েক মাস্টারকে মারধর করা মামলার আসামি ছিলেন।