ঢাকা; অবসান ঘটেছে লিবিয়ার বিমান ছিনতাই নাটকের। যাত্রী, ক্রুসহ ১১৮ আরোহীদের প্রত্যেককে নিরাপদে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। দুই ছিনতাইকারী আত্মসমর্পন করেছে। তাদের আটক করার পর জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। মাল্টার প্রধানমন্ত্রী জোসেফ মাসকট খবরের সতত্যা নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ১১৮ আরোহীসহ লিবিয়ার অভ্যন্তরীন রুটের একটি বিমান ছিনতাই করে ইউরোপের দ্বিপরাষ্ট্র মাল্টায় অবতরণ করতে বাধ্য করা হয়। মাল্টার নিরাপত্তা বাহিনী তাৎক্ষনিকভাবে ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়। বিমানের ভেতরে থাকা দুই ছিনতাইকারীর সঙ্গে সমঝোতা করে জিম্মি আরোহীদের মুক্ত করতে সক্ষম হয়।
লিবিয়ার রাষ্ট্র মালিকানাধীন আফ্রিকিয়া এয়ারওয়েজের ফ্লাইটটি সাভা শগর থেকে রাজধানী ত্রিপোলি যাচ্ছিল। ছিনতাইকারীরা বিমানটির যাত্রাপথ পাল্টে মাল্টায় অবতরণ করাতে বাধ্য করে। লিবিয়ার স্থানীয় সময় আজ সকাল ১১ টা ১০ মিনিটে সাভা থেকে উড্ডয়ন করে বিমানটি। দু ঘণ্টা ২০ মিনিট পর মাল্টায় অবতরণ করে এয়ারবাস এ ৩২০ মডেলের এ বিমান।
টাইমস অব মাল্টার খবরে বলা হয়, ছিনতাইকারীরা দাবি করে যে তাদের কাছে গ্রেনেড আছে। একজন ছিনতাইকারী বিমানের ক্রুদেরকে বলে যে সে গাদ্দাফিপন্থী এবং ১১১ যাত্রীর প্রত্যেককে ছেড়ে দিতে সে রাজি আছে। তবে ৭ ক্রুকে নয়। তাদের দাবি না মানা হলে বিমান উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয় তারা। কিন্তু তাদের দাবি কি ছিল তা প্রাথমিকভাবে স্পষ্ট হওয়া যায় নি। তবে, সাভা শহরের মেয়র কর্নেল হামেদ আল খায়ালি বিবিসিকে বলেন যে, প্রাথমিক তথ্য থেকে ইঙ্গিত মিলছেÑ ছিনতাইকারীরা মাল্টায় রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার চেষ্টা করছে। মাল্টার প্রধানমন্ত্রী জানান, তার দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছেন। পরে তিনি জানান বিমানটিতে যাত্রীদের মধ্যে ৮২ জন পুরুষ, ২৮ জন নারী ও একজন নবজাতক ছিলেন। কয়েক দফায় সকল আরোহীর মুক্ত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেন প্রধানমন্ত্রী মাসকট।
ওদিকে, উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মাল্টা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট বন্ধ করে দেয়া হয়। পূর্বনির্ধারিত ফ্লাইটগুলোর কিছু বাতিল এবং বাকিগুলো অন্য বিমানবন্দরে অবতরণ করতে বলা হয়।
মাল্টা সরকারের মুখপাত্র কার্ট ফারুগিয়া জানান, প্রধানমন্ত্রী জোসেফ মাসকট লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী ফায়েজ আল সিরাজের সঙ্গে উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পাওয়া মাসকটের সর্বশেষ টুইটে বলা হয়, ‘ছিনতাইকারীরা আত্মসমর্পন করেছে, তাদের তল্লাশী নিয়ে আটক করা হয়েছে।’
এর আগে ১১৮ আরোহীসহ লিবিয়ার অভ্যন্তরীন রুটের একটি বিমান ছিনতাই করে ইউরোপের দ্বিপরাষ্ট্র মাল্টায় অবতরণ করতে বাধ্য করা হয়। মাল্টার নিরাপত্তা বাহিনী তাৎক্ষনিকভাবে ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়। বিমানের ভেতরে থাকা দুই ছিনতাইকারীর সঙ্গে সমঝোতা করে জিম্মি আরোহীদের মুক্ত করতে সক্ষম হয়।
লিবিয়ার রাষ্ট্র মালিকানাধীন আফ্রিকিয়া এয়ারওয়েজের ফ্লাইটটি সাভা শগর থেকে রাজধানী ত্রিপোলি যাচ্ছিল। ছিনতাইকারীরা বিমানটির যাত্রাপথ পাল্টে মাল্টায় অবতরণ করাতে বাধ্য করে। লিবিয়ার স্থানীয় সময় আজ সকাল ১১ টা ১০ মিনিটে সাভা থেকে উড্ডয়ন করে বিমানটি। দু ঘণ্টা ২০ মিনিট পর মাল্টায় অবতরণ করে এয়ারবাস এ ৩২০ মডেলের এ বিমান।
টাইমস অব মাল্টার খবরে বলা হয়, ছিনতাইকারীরা দাবি করে যে তাদের কাছে গ্রেনেড আছে। একজন ছিনতাইকারী বিমানের ক্রুদেরকে বলে যে সে গাদ্দাফিপন্থী এবং ১১১ যাত্রীর প্রত্যেককে ছেড়ে দিতে সে রাজি আছে। তবে ৭ ক্রুকে নয়। তাদের দাবি না মানা হলে বিমান উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয় তারা। কিন্তু তাদের দাবি কি ছিল তা প্রাথমিকভাবে স্পষ্ট হওয়া যায় নি। তবে, সাভা শহরের মেয়র কর্নেল হামেদ আল খায়ালি বিবিসিকে বলেন যে, প্রাথমিক তথ্য থেকে ইঙ্গিত মিলছেÑ ছিনতাইকারীরা মাল্টায় রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার চেষ্টা করছে। মাল্টার প্রধানমন্ত্রী জানান, তার দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছেন। পরে তিনি জানান বিমানটিতে যাত্রীদের মধ্যে ৮২ জন পুরুষ, ২৮ জন নারী ও একজন নবজাতক ছিলেন। কয়েক দফায় সকল আরোহীর মুক্ত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেন প্রধানমন্ত্রী মাসকট।
ওদিকে, উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মাল্টা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট বন্ধ করে দেয়া হয়। পূর্বনির্ধারিত ফ্লাইটগুলোর কিছু বাতিল এবং বাকিগুলো অন্য বিমানবন্দরে অবতরণ করতে বলা হয়।
মাল্টা সরকারের মুখপাত্র কার্ট ফারুগিয়া জানান, প্রধানমন্ত্রী জোসেফ মাসকট লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী ফায়েজ আল সিরাজের সঙ্গে উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পাওয়া মাসকটের সর্বশেষ টুইটে বলা হয়, ‘ছিনতাইকারীরা আত্মসমর্পন করেছে, তাদের তল্লাশী নিয়ে আটক করা হয়েছে।’