সিলেট প্রতিনিধি :: সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১২ নম্বর (বিয়ানীবাজার) ওয়ার্ডে সদস্য পদে লড়ছেন ৯ জন প্রার্থী। ১২ ডিসেম্বর প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে। জেলা পরিষদ নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের ৭ ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদের ১’শ ৭ জন জনপ্রতিনিধি ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন । বিয়ানীবাজার পৌরশহরের পিএইচজি উচ্চবিদ্যালয়ে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
২৮ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১২ নম্বর ওয়ার্ডে ৯ সদস্য পদপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ সব প্রার্থীর মধ্যে সরকার দল আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৫ জন রয়েছেন, বিএনপির একজন এবং স্বতন্ত্র রয়েছেন প্রার্থী রয়েছেন ৩ জন ।
সতন্ত্র ৩ জনের আবার দুইজন রয়েছেন প্রবাসী।
এ ওয়ার্ডে সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মাসুদ হোসেন খান (তালা), বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট বিভাগের সমন্বয়ক ময়েজ আহমদ শেঠ (বৈদ্যুতিক পাখা), বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি কামিল আহমদ (টিউবওয়েল), আলীনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মো. আব্দুল কাদির (হাতি), সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান (টিফিন ক্যারিয়ার), উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি নজরুল হোসেন (ক্রিকেট ব্যাট), যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী শামীম আহমদ তালুকদার (বেহালা), বিয়ানীবাজার পৌরসভার সদ্য সাবেক কাউন্সিলর আব্দুল মজিদ (অটোরিকশা), মো. আব্দুর রাজ্জাক চৌধুরী (ঘুড়ি)।
গত ১২ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের পর এসব প্রার্থীরা ভোটারদের কাছে ধর্না দিচ্ছেন। এই নির্বাচনে জনপ্রতিনিধিরা ভোটার হওয়ায় জনসাধারনের মাঝে তার প্রভাব তেমনটি পড়েনি বিয়ানীবাজাররে জনসাধারণের মাঝে।
তবে উপজেলার সচেতন মহলের আলোচনায় রয়েছে এ নির্বাচন। সিলেট জেলা পরিষদের প্রথম নির্বাচিত সদস্য কে হচ্ছেন, তা নিয়ে চলছে আলোচনা।