মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী মোজাম্মেল হক, সেনাপ্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল নিজামউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার িচফ মার্শাল আবু এসরার এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সাভারের নবম পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) মেজর জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান অধিনায়ক এবং নবম পদাতিক ডিভিশনের ৮১ কমান্ড ব্রিগেড-এর কমান্ডিং অফিসার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এটিএম আনিসুজ্জামান উপ-অধিনায়ক হিসেবে কুচকাওয়াজ পরিচালনা করেন। দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর এবং আর্থসামাজিক অগ্রগতির ক্রমাগত উন্নয়নের চিত্র কুচকাওয়াজে প্রদর্শন করা হয়।
এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী কুচকাওয়াজে মিগ-২৯ ‘ফ্লাইপাস্ট’ এবং ‘এ্যারোবেটিক ডিসপ্লে’সহ সেনাবাহিনীর বিমান, নৌবাহিনীর বিমান এবং র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) হেলিকপ্টার প্যারাট্রুপারদের অবতরণ দেখেন।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ, সাবেক সেনা প্রধান, ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং তাঁদের সহধর্মিণীরা এতে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া ভারত ও রাশিয়ার মুক্তিযোদ্ধারা ৪৬ তম বিজয় দিবস উদযাপনে অংশ নিতে সস্ত্রীক ঢাকায় আসেন। তাঁরাও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টামণ্ডলী, সংসদ সদস্য, তিনবাহিনীর প্রধান, প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের সদস্যরা সেখানে ছিলেন। বিভিন্ন পেশার হাজার-হাজার মানুষ প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী কুচকাওয়াজ দেখেন।
এ উপলক্ষে প্যারেড গ্রাউন্ড জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় চার নেতা এবং সাত বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি দিয়ে সাজানো হয়েছে