ঢাকা; যারা ব্যক্তিগত পছন্দে পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইট ভিজিট করেন তাদের পরিচয় প্রকাশের কোন পরিকল্পনা অথবা ইচ্ছা ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের (পিটিডি) নেই। ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম আজ বাসসকে এ কথা বলেন। ‘কারিগরি, আইনী এবং নীতিগতভাবে আমরা এটা করতে পারি না… আমরা ব্যক্তিগত তথ্য ও প্রাইভেসির প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।’ এ কথা উল্লেখ করে কিছু সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে তার বক্তব্যের বিকৃতি ও ভুল ধারনার প্রতিবাদ জানান। কিছু মিডিয়া রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যে, পিটিডি পর্নোসাইট পরিদর্শনকারীদের তালিকা করছে এবং এই তালিকা প্রকাশ করা হবে। তারানা বলেন, ‘তালিকা তৈরির কথা একটি ভুল ধারণা এবং এটি কখনো বলা হয়নি।’ তিনি বলেন, দেশীয় পর্নোসাইটের তালিকা তৈরিতে একটি কমিটি করা হয়েছে, তবে এসব সাইটে কোনো ভিজিটর নেই। কমিটির সুপারিশ পাওয়ার পর এসব সাইট ব্লক করে দেয়া হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাইরে তৈরি ইন্টারনেট উপকরণ সম্পূর্ণ ব্লক করে দেয়া সম্ভব নয়, তবে এটি যথেষ্ট হবে যদি আমরা সাইটগুলোর ৭০ শতাংশ কনটেন্টস ব্লক করে দিতে পারি।
তিনি এসব সাইটে কেউ ঢোকার চেষ্টা করলে আমরা তা প্রকাশ করতে পারি না, করবো না। ব্যক্তির গোপনীয়তা রক্ষায় আমরা পূর্ণ অঙ্গীকারাবদ্ধ।
এর আগে গত ২৮ নভেম্বর সাইবার স্পেসে ‘আপত্তিকর উপাদানের একটি ডাটাবেজ তৈরির জন্য পিটিডি একটি কমিটি গঠন করেছে।’
বাংলাদেশ টেলিকমিউকেশন রেগুলেটি কমিশনের (বিটিআরসি) একজন মহাপরিচালকের নেতৃত্বে গঠিত কমিটিকে ক্ষতিকর আপত্তিজনক উপাদান, পর্নোগ্রাফি এবং যে কোনো অশুভ উদ্দেশ্যে সাইবার স্পেসে ব্যবহারের ব্যাপারে একটি সুপারিশমালা তৈরির দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
পিটিডি, তথ্য মন্ত্রণালয়, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি), ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স, মোবাইল ফোন অপারেটরস এবং আইন-শৃংখলা সংস্থার প্রতিনিধি কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাইরে তৈরি ইন্টারনেট উপকরণ সম্পূর্ণ ব্লক করে দেয়া সম্ভব নয়, তবে এটি যথেষ্ট হবে যদি আমরা সাইটগুলোর ৭০ শতাংশ কনটেন্টস ব্লক করে দিতে পারি।
তিনি এসব সাইটে কেউ ঢোকার চেষ্টা করলে আমরা তা প্রকাশ করতে পারি না, করবো না। ব্যক্তির গোপনীয়তা রক্ষায় আমরা পূর্ণ অঙ্গীকারাবদ্ধ।
এর আগে গত ২৮ নভেম্বর সাইবার স্পেসে ‘আপত্তিকর উপাদানের একটি ডাটাবেজ তৈরির জন্য পিটিডি একটি কমিটি গঠন করেছে।’
বাংলাদেশ টেলিকমিউকেশন রেগুলেটি কমিশনের (বিটিআরসি) একজন মহাপরিচালকের নেতৃত্বে গঠিত কমিটিকে ক্ষতিকর আপত্তিজনক উপাদান, পর্নোগ্রাফি এবং যে কোনো অশুভ উদ্দেশ্যে সাইবার স্পেসে ব্যবহারের ব্যাপারে একটি সুপারিশমালা তৈরির দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
পিটিডি, তথ্য মন্ত্রণালয়, ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি), ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স, মোবাইল ফোন অপারেটরস এবং আইন-শৃংখলা সংস্থার প্রতিনিধি কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।