শারমিন সরকার
ব্যুারো চীফ
শ্রীপুর অফিস: গত ৯ অক্টোবর থেকে ১৭টি মোটর সাইকেলে ৩৩জন পর্যটক শ্রীপুর টুরিজমের ব্যানারে ১৮তম মিশন উত্তরবঙ্গ সফর সফল ভাবে সম্পন্ন করে ১৫ অক্টোবর ভোরে শ্রীপুরে সুস্থ্য ভাবে পৌছেছেন। আনুমানিক ১হাজার ৬’শ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে স্বার্থক ভাবে সম্পন্ন করেন। শ্রীপুর থেকে ৯ অক্টোবর ভোরে পর্যটক দল ঢাকা-ময়মনসিংহ মহা সড়ক দিয়ে প্রথমে ময়মনসিংহ পরে শেরপুর হয়ে কুড়িগ্রামের রৌমারি-চিলমারি হয়ে কুড়িগ্রাম সদরে পৌছে। পর দিন কুড়িগ্রাম থেকে রওনা দিয়ে লালমনিরহাট মহেন্দ্রনগর হয়ে লালমনির হাটের হাতিবান্ধা, পাটগ্রাম, তিনবিঘা, কড়িডোর, গরিমারি, বড়হাতা, তিস্তা-ব্যারেজ হয়ে ডিমলা। এরপর দিন ডিমলা থেকে ডোমার, দেবিগঞ্জ, বোদা, পঞ্চগড়শহর হয়ে তেতুলিয়া, বাংলাবান্ধা থেকে ঠাকুরগাঁও জেলাশহর। টুরিজমের সভাপতি খন্দকার মাসুদ রানার সভাপতিত্বে ধারাবাহিক ভাবে চতুর্থ দিন ঠাকুরগাঁও থেকে বালিয়াগান্দি, বীরগঞ্জের কা›তজির মন্দির হয়ে দশ মাইল, চিরির বন্দর, সৈয়দপুর, তাঁরাগঞ্জ, পাগলাপীর, ভিন্নগজত হয়ে রংপুর অবস্থান। পরদিন রংপুর সদর থেকে বেগম রোকেয়ার বাড়ী পায়রাবন্দ হয়ে মিঠাপুকুর, নবাবগঞ্জের স্বপ্নপুরিতে অবস্থান। ৬ষ্ঠ দিন স্বপ্নপুরি থেকে বিরামপুর হিলি, ঘোড়াঘাট, গবিন্দগঞ্জ, নবাবগঞ্জ, মহাস্তানগড়, গোকুল, বেহুলা লক্ষিন্দরের বাসরঘর এরপর বগুড়া থেকে টাঙ্গাইল হয়ে গাজীপুরের শ্রীপুর। শ্রীপুর টুরিজমের সভাপতি খন্দকার মাসুদ রানার নেতৃত্বে ও মো: জায়দুল করিম জাহিদের তত্ত্বাবধানে এ সফরের ৩৩জন পর্যটক সংগঠনের ১৮তম মিশন সফর করেন। আসাদুজ্জামান বিপু জানান, সফরকালীন সময়ে সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রশাসন শ্রীপুর টুরিজমের নিরাপদ সফরের জন্য অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন এবং সংশ্লিষ্ট এলাকার আবাল বৃদ্ধবনিতা কড়তালির মাধ্যমে সম্ভাষন জানান। টুরিজমের অর্থ সম্পাদক মো: আমান উল্লাহ জানান, শ্রীপুর টুরিজমের ১৯তম মিশন খুলনা বিভাগ আগামী ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ অনুষ্ঠিত হবে। সে অনুযায়ী কার্যক্রম নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।