ডেস্ক; নরপশু শ্যামদাস আমার সতীত্ব কেড়ে নিয়েছে, লোকলজ্জায় মানুষের সামনে যেতে পারি না, চার মাস ধরে কলেজে যাওয়া বন্ধ। সামনে মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষা। মানসিক যন্ত্রণার কারণে ফরম ফিলাপ করতে যেতে পারছি না। আর যাবোইবা কোন মুখ নিয়ে। এই কলঙ্কিত মুখ দেখানোর চেয়ে মরে যাওয়াটাই ভালো ছিল। মামলা করেও কোনো লাভ হয়নি। আসামি গ্রেপ্তার তো
দূরের কথা উল্টো হুমকির মুখে রয়েছি। আবেগ তাড়িত হয়ে এ কথাগুলো বলেছেন মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার তরা জেলে পল্লীতে ধর্ষণের শিকার মার্স্টাস পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী। চলতি বছরের ১৪ই জুলাই ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ ও সেই দৃশ্যের ভিডিও ধারণ নিয়ে তোলপাড় চলছে মানিকগঞ্জে। তিন দফায় বদলেছে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। ভুক্তভোগীর অভিযোগ- মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে প্রভাবশালীরা। ফলে মেধাবী এই শিক্ষার্থীর লেখাপড়া অনিশ্চিতের পাশাপাশি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
সরজমিন কালিগঙ্গা নদীতীর ঘেঁষা গ্রাম তরা জেলে পল্লী। প্রায় ২শ’ পরিবারের এই গ্রামের শিক্ষা-দীক্ষার আলো নেই বললেই চলে। বেশির ভাগই প্রাইমারি স্কুলের গণ্ডি পেরোয়নি। অথচ এই পল্লীর একমাত্র উচ্চশিক্ষিত বলতে জেলে পল্লীর ওই মেয়েটি। মানিকগঞ্জ সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের মাস্টার্সের ছাত্রী তিনি। শত অভাব-অনটনের মাঝেও এই জেলে পাড়াতে যে আলোকিত করেছেন সেই মেয়ে হয়েছে ধষিত।
ধর্ষণের শিকার ওই শিক্ষার্থীর বাড়ি গিয়ে দেখা গেলো, সুনসান নিরবতা। পরিবারের কারো মুখে কোনো হাসি নেই, নেই কোনো উচ্চবাচ্য শব্দ। বাড়ির উঠানের কোণে বসে রয়েছেন ধর্ষিত মেয়েটি। চোখে-মুখে হতাশার ছাপ। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মেয়েটির চোখ পানিতে ছলছল করছিল।
জানতে চাওয়া হলো ঘটনা সম্পর্কে। কিছু সময় তার মুখ থেকে কোনো শব্দ বের হচ্ছিল না। শুধু বড় বড় দীর্ঘশ্বাস। একপর্যায়ে দ্বিধা-সঙ্কোচ না করে বললেন কিভাবে তার ওপর পাষবিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। মামলার পরও কেনো আসামি কেন গ্রেপ্তার হচ্ছে না। কিভাবে দিনের পর দিন হুমকি-ধমকির শিকার হচ্ছেন, মামলা তুলে নিতে প্রভাবশালীদের চাপসহ নানা বিষয় নিয়ে তিনি বলেন, সেদিন ছিল ১৪ই জুলাই। বিকালে একই গ্রামের শ্যামদাস বাড়ি এসে বলে তোমার জন্য ভালো পাত্র ঠিক করেছি, আমার সাথে আমার বাড়িতে চলো। আমি সহজ-সরল মনে ওর বাড়ি যেতে চাইলে সে চণ্ডী দাস নামের একজনের বাড়ি নিয়ে যায়। একটি ঘরে ঢুকিয়ে শ্যামদাস বলে আমার সঙ্গে রাত্রী যাপন করলে তোমার মনের মতো পাত্রের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেবো। শ্যামদাসের এমন কথা শুনে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ছিল। তখন আমি ওর কথায় রাজি না হলে আমার মুখ চেপে ধরে এবং জোর করে পরনের সব পোশাক ছিঁড়ে ফেলে উলঙ্গ করে। আমার সঙ্গে জোরাজোরিতে যখন পেরে উঠছিল না, তখন বাইরে পাহারায় থাকা শ্যামদাসের দুই সহযোগীকে ঘরের ভেতরে নিয়ে আসে। তখন শ্যামদাস বলে তুই যদি আমার সঙ্গে সহবাস না করস তাহলে তোর এই উলঙ্গ করা ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দিবো। ভয়ে আমি চিৎকার করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম। পরে শ্যামদাস আমাকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের সেই ভিডিও চিত্র তার দুই সহযোগী মোবাইলে ধারণ করে রাখে। ওই নরপিচাশ তার ক্ষুধা মেটানোর পর আমাকে বলে তোর সঙ্গে যা হয়েছে তা যদি কাউকে বলিস তাহলে ধর্ষণের ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেবো। কথাগুলো বলতেই কেঁদে উঠেন ধর্ষণের শিকার এই মেয়েটি। তার ওপর এমন নির্যাতনে অসহায় পড়েন জেলে পল্লীর একমাত্র শিক্ষিত এই মেয়েটি।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, মনে হয়েছিল আত্মহত্যা করি। এরপর বিষয়টি আমার মা-বাবাকে জানাই। বিচারের জন্য এলাকার মেম্বার ও সমাজপতিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াই। কেউ আমার বিচার করে দিলো না। পরে ঘিওর থানায় গেলাম, সেখানেও পুলিশ আমার অভিযোগ গ্রহণ করলো না। উল্টো বকাঝকা দিয়ে থানা থেকে বের করে দিলো। দু’দিন থানায় গিয়েও কোনো লাভ হলো না। থানা থেকে বলা হলো এলাকায় মীমাংসা করার জন্য। পরে গেলাম উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে। সেখানেও কোনো বিচার পেলাম না। পরে মহিলা পরিষদের সহায়তায় ঘটনার ২০ দিন পর ৪ঠা আগস্ট কোর্টে মামলা করলাম।
ওই শিক্ষার্থী বলেন, মামলা করার পর আমাকে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিতে থাকে শ্যামদাসের পক্ষ নেয়া এলাকার মেম্বার ও ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা। মেম্বার সোহেল চৌধুরীর বাসার বিচারের নামে শ্যামদাসকে ডেকে নিয়ে তার কাছ থেকে মোবাইলের ভিডিও নিয়ে যায়। যাতে আমি কোনো কিছুর প্রমাণ করতে না পারি। কয়েক দফা সমাজপতিরা এলাকার লোকজন পাঠায় আমার বাড়িতে। তারা টাকার প্রস্তাবও দেয়। আমি এবং আমার পরিবার তাদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেই। মেয়েটি বলেন, টাকার বিনিময়ে আমার ইজ্জত কিনতে চাচ্ছে ওই নরপশু। আমি থানার ওসিকে বলেছিলাম মামলার চার্জশিট অন্তত কোর্টে পাঠান, তাও পাঠাচ্ছে না। এখন আমি কি করবো, মরা ছাড়া আমার কোনো পথ নেই। সামনে মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষা, চার মাস ধরে কলেজে যেতে পারছি না।
ধর্ষিতার মা বলেন, আমার মেয়ে জেলেপাড়ার মধ্যে এক মাত্র শিক্ষিত। ওর চরিত্রে কালিমা লেপে দেয়ার জন্যই ওরা পরিকল্পিতভাবে আমার মেয়ের এতো বড় সর্বনাশ করেছে। ঘটনার পর থেকে মেয়ে আমার শুধু কাঁদে, ঠিকমতো খেতে চায় না, কলেজে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। মেয়ে যাতে কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটাতে না পারে সেজন্য সব সময় তাকে চোখে চোখে রাখতে হচ্ছে।
ধর্ষিতার বড় ভাই জানান, ঘটনার পর থেকে প্রভাবশালী লোকজন দিয়ে আমার পরিবারকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে। ভাড়া করা মাস্তানও পাঠানো হয়েছিল। থানা পুলিশকে টাকা দিয়ে কিনে ফেলার কারণে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। আমার বোনের সর্বনাশকারীদের বিচার ছাড়া আর কোন চাওয়া পাওয়া আমাদের নেই। মেয়েটির বাবা বলেন, জানি না সুষ্ঠু বিচার পাবো কিনা। আমি চাই আমাদের মেয়ের সর্বনাশকারীর উপযুক্ত বিচার।
স্থানীয় ইউপি সদস্য সোহেল চৌধুরী জানান, রাস্তা-ঘাটে শ্যামদাস মেয়েটিকে বিরক্ত করে এমন একটি অভিযোগ তার কাছে এসেছিল। বিচার করে দেয়ার জন্য দুই পক্ষকে তিনি ডেকেছিলেন। কিন্তু মেয়ে সেই বিচারে আসেননি। তাই বিচার হয়নি। পরে মেয়েটি ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন বলে শুনেছেন। তিনি জানান, তার ওপর যে অভিযোগ চাপানো হচ্ছে তা একদমই ভিত্তিহীন। ধর্ষণের ঘটনা জানতে পারলে বিচার করতাম না। আর ছেলেটির মোবাইল থেকে কোনো ভিডিও আমি নেইনি।
ঘিওর থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনার পর পরই আসামি এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আর মামলার তদন্ত প্রায় শেষ। আমরা এখন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছি।
ধর্ষণের শিকার ওই শিক্ষার্থীর বাড়ি গিয়ে দেখা গেলো, সুনসান নিরবতা। পরিবারের কারো মুখে কোনো হাসি নেই, নেই কোনো উচ্চবাচ্য শব্দ। বাড়ির উঠানের কোণে বসে রয়েছেন ধর্ষিত মেয়েটি। চোখে-মুখে হতাশার ছাপ। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মেয়েটির চোখ পানিতে ছলছল করছিল।
জানতে চাওয়া হলো ঘটনা সম্পর্কে। কিছু সময় তার মুখ থেকে কোনো শব্দ বের হচ্ছিল না। শুধু বড় বড় দীর্ঘশ্বাস। একপর্যায়ে দ্বিধা-সঙ্কোচ না করে বললেন কিভাবে তার ওপর পাষবিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। মামলার পরও কেনো আসামি কেন গ্রেপ্তার হচ্ছে না। কিভাবে দিনের পর দিন হুমকি-ধমকির শিকার হচ্ছেন, মামলা তুলে নিতে প্রভাবশালীদের চাপসহ নানা বিষয় নিয়ে তিনি বলেন, সেদিন ছিল ১৪ই জুলাই। বিকালে একই গ্রামের শ্যামদাস বাড়ি এসে বলে তোমার জন্য ভালো পাত্র ঠিক করেছি, আমার সাথে আমার বাড়িতে চলো। আমি সহজ-সরল মনে ওর বাড়ি যেতে চাইলে সে চণ্ডী দাস নামের একজনের বাড়ি নিয়ে যায়। একটি ঘরে ঢুকিয়ে শ্যামদাস বলে আমার সঙ্গে রাত্রী যাপন করলে তোমার মনের মতো পাত্রের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেবো। শ্যামদাসের এমন কথা শুনে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ছিল। তখন আমি ওর কথায় রাজি না হলে আমার মুখ চেপে ধরে এবং জোর করে পরনের সব পোশাক ছিঁড়ে ফেলে উলঙ্গ করে। আমার সঙ্গে জোরাজোরিতে যখন পেরে উঠছিল না, তখন বাইরে পাহারায় থাকা শ্যামদাসের দুই সহযোগীকে ঘরের ভেতরে নিয়ে আসে। তখন শ্যামদাস বলে তুই যদি আমার সঙ্গে সহবাস না করস তাহলে তোর এই উলঙ্গ করা ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দিবো। ভয়ে আমি চিৎকার করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম। পরে শ্যামদাস আমাকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের সেই ভিডিও চিত্র তার দুই সহযোগী মোবাইলে ধারণ করে রাখে। ওই নরপিচাশ তার ক্ষুধা মেটানোর পর আমাকে বলে তোর সঙ্গে যা হয়েছে তা যদি কাউকে বলিস তাহলে ধর্ষণের ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেবো। কথাগুলো বলতেই কেঁদে উঠেন ধর্ষণের শিকার এই মেয়েটি। তার ওপর এমন নির্যাতনে অসহায় পড়েন জেলে পল্লীর একমাত্র শিক্ষিত এই মেয়েটি।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, মনে হয়েছিল আত্মহত্যা করি। এরপর বিষয়টি আমার মা-বাবাকে জানাই। বিচারের জন্য এলাকার মেম্বার ও সমাজপতিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াই। কেউ আমার বিচার করে দিলো না। পরে ঘিওর থানায় গেলাম, সেখানেও পুলিশ আমার অভিযোগ গ্রহণ করলো না। উল্টো বকাঝকা দিয়ে থানা থেকে বের করে দিলো। দু’দিন থানায় গিয়েও কোনো লাভ হলো না। থানা থেকে বলা হলো এলাকায় মীমাংসা করার জন্য। পরে গেলাম উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে। সেখানেও কোনো বিচার পেলাম না। পরে মহিলা পরিষদের সহায়তায় ঘটনার ২০ দিন পর ৪ঠা আগস্ট কোর্টে মামলা করলাম।
ওই শিক্ষার্থী বলেন, মামলা করার পর আমাকে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিতে থাকে শ্যামদাসের পক্ষ নেয়া এলাকার মেম্বার ও ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা। মেম্বার সোহেল চৌধুরীর বাসার বিচারের নামে শ্যামদাসকে ডেকে নিয়ে তার কাছ থেকে মোবাইলের ভিডিও নিয়ে যায়। যাতে আমি কোনো কিছুর প্রমাণ করতে না পারি। কয়েক দফা সমাজপতিরা এলাকার লোকজন পাঠায় আমার বাড়িতে। তারা টাকার প্রস্তাবও দেয়। আমি এবং আমার পরিবার তাদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেই। মেয়েটি বলেন, টাকার বিনিময়ে আমার ইজ্জত কিনতে চাচ্ছে ওই নরপশু। আমি থানার ওসিকে বলেছিলাম মামলার চার্জশিট অন্তত কোর্টে পাঠান, তাও পাঠাচ্ছে না। এখন আমি কি করবো, মরা ছাড়া আমার কোনো পথ নেই। সামনে মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষা, চার মাস ধরে কলেজে যেতে পারছি না।
ধর্ষিতার মা বলেন, আমার মেয়ে জেলেপাড়ার মধ্যে এক মাত্র শিক্ষিত। ওর চরিত্রে কালিমা লেপে দেয়ার জন্যই ওরা পরিকল্পিতভাবে আমার মেয়ের এতো বড় সর্বনাশ করেছে। ঘটনার পর থেকে মেয়ে আমার শুধু কাঁদে, ঠিকমতো খেতে চায় না, কলেজে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। মেয়ে যাতে কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটাতে না পারে সেজন্য সব সময় তাকে চোখে চোখে রাখতে হচ্ছে।
ধর্ষিতার বড় ভাই জানান, ঘটনার পর থেকে প্রভাবশালী লোকজন দিয়ে আমার পরিবারকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে। ভাড়া করা মাস্তানও পাঠানো হয়েছিল। থানা পুলিশকে টাকা দিয়ে কিনে ফেলার কারণে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। আমার বোনের সর্বনাশকারীদের বিচার ছাড়া আর কোন চাওয়া পাওয়া আমাদের নেই। মেয়েটির বাবা বলেন, জানি না সুষ্ঠু বিচার পাবো কিনা। আমি চাই আমাদের মেয়ের সর্বনাশকারীর উপযুক্ত বিচার।
স্থানীয় ইউপি সদস্য সোহেল চৌধুরী জানান, রাস্তা-ঘাটে শ্যামদাস মেয়েটিকে বিরক্ত করে এমন একটি অভিযোগ তার কাছে এসেছিল। বিচার করে দেয়ার জন্য দুই পক্ষকে তিনি ডেকেছিলেন। কিন্তু মেয়ে সেই বিচারে আসেননি। তাই বিচার হয়নি। পরে মেয়েটি ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন বলে শুনেছেন। তিনি জানান, তার ওপর যে অভিযোগ চাপানো হচ্ছে তা একদমই ভিত্তিহীন। ধর্ষণের ঘটনা জানতে পারলে বিচার করতাম না। আর ছেলেটির মোবাইল থেকে কোনো ভিডিও আমি নেইনি।
ঘিওর থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনার পর পরই আসামি এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আর মামলার তদন্ত প্রায় শেষ। আমরা এখন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছি।