ভুল তথ্য চিহ্নিত করার ওপর গুরুত্ব দিতে বেশ কিছু প্রকল্পের বিস্তারিত তুলে ধরেন জাকারবার্গ। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসবের বাস্তবায়ন হলে সমস্যা মোকাবিলা সম্ভব হবে। জাকারবার্গ বলেন, তথ্যের সত্যাসত্য যাচাইয়ে আরও শক্তিশালী কৌশল ব্যবহার করবে ফেসবুক।
উদ্ভূত নানা সমালোচনার জবাবে জাকারবার্গ আগে বলেছেন, ৯৯ শতাংশ অভিযোগই ‘সত্য’। তবে তাঁরা এ সমস্যা এড়াতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। এ সমস্যার দায়ও তাঁরা নিচ্ছেন। তবে কারিগরি এবং আদর্শিক—দুভাবেই সমস্যাটা জটিল। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কারও মতপ্রকাশে বাধা দিতে চায় না।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ফেসবুকে প্রচার পাওয়া নানা মিথ্যা খবরের জেরে ডোনাল্ড ট্রাম্প জিতে গেছেন বলে তাঁর বিরোধী শিবিরের একটি অংশ দাবি করছে। এ অভিযোগ উড়িয়ে দিলেও জাকারবার্গ স্বীকার করেন, ভুয়া খবরের মাধ্যমগুলোর তৎপরতা বেড়েছে। কারণ, এগুলোর ব্যবসা অনেক লাভজনক।
হলিউড তারকা ডেনজেল ওয়াশিংটনে নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশংসা করেছেন বলে একটি ভুয়া খবর সম্প্রতি ফেসবুকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। অন্য অনেক ভুয়া খবরের মতো এটি ট্রাম্পের প্রচারে প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করা হয়।