ঢাকা; সাম্প্রদায়িক হামলার প্রতিবাদে রাজধানীর শাহবাগে সড়ক অবরোধ করেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কয়েকটি সংগঠন। অবরোধ কর্মসূচি থেকে ছয় দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা দিয়েছে আন্দোলনকারীরা। অবরোধের কারণে বেলা ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এই মোড় হয়ে যান চলাচল বন্ধ থাকে, আশপাশের সড়কে সৃষ্টি হয় যানজট। সচেতন শিক্ষার্থীবৃন্দ, সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দ ও মাইনরিটি রাইটস মুভমেন্ট নামের তিন সংগঠনের ব্যানারে প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী এতে অংশ নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বেলা সোয়া ১টার দিকে শাহবাগে অবরোধের স্থানে আসার পর তার সঙ্গে কথা বলে শিক্ষার্থীরা রাস্তা ছেড়ে দেয়।
মাইনরিটি রাইটস মুভমেন্টের প্রদীপ চন্দ্র কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, আগামী বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি পেশ করব আমরা। শুক্রবার সকাল ৯টায় শাহবাগ মোড় থেকে শুরু হবে আমাদের নাসিরনগর পর্যন্ত লংমার্চ। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীসহ ওই এলাকার নিস্ক্রিয় কর্মকর্তাদের অপসারণ ও ‘দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিসহ’ ছয় দফা দাবি পেশ করে আন্দোলনকারীরা। এসব দাবির মধ্যে রয়েছে সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা ও স্বাধীন সংখ্যালঘু কমিশন গঠন, নাসিরনগরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলায় শিকার সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি ও ধর্মীয় উপসানালয় আবার নির্মাণের জন্য আর্থিক সহায়তা, ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আর্থিক ক্ষতিপূরণ এবং হামলায় উসকানিদাতা, মদদদাতা ও হামলাকারীদের বিচারের আওতায় এনে দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা করা।
মাইনরিটি রাইটস মুভমেন্টের প্রদীপ চন্দ্র কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, আগামী বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি পেশ করব আমরা। শুক্রবার সকাল ৯টায় শাহবাগ মোড় থেকে শুরু হবে আমাদের নাসিরনগর পর্যন্ত লংমার্চ। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীসহ ওই এলাকার নিস্ক্রিয় কর্মকর্তাদের অপসারণ ও ‘দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিসহ’ ছয় দফা দাবি পেশ করে আন্দোলনকারীরা। এসব দাবির মধ্যে রয়েছে সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা ও স্বাধীন সংখ্যালঘু কমিশন গঠন, নাসিরনগরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলায় শিকার সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি ও ধর্মীয় উপসানালয় আবার নির্মাণের জন্য আর্থিক সহায়তা, ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আর্থিক ক্ষতিপূরণ এবং হামলায় উসকানিদাতা, মদদদাতা ও হামলাকারীদের বিচারের আওতায় এনে দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা করা।