ঢাকা; বাড্ডায় গারো তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে গিয়ে বিচারকের খাসকামরা থেকে পালিয়েছে রাফসান হোসেন রুবেল (২৬)। বিকালে ঢাকা মহানগর হাকিম মো. এমদাদুল হকের খাসকামরা থেকে পালায় সে। মানবজমিনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের ডিসি প্রসিকিউশন আনিছুর রহমান ও বাড্ডা থানা পুলিশ।
পালানোর ঘটনায় তার বিরুদ্ধে স্থানীয় কোতোয়ালী থানায় পুলিশ আরও একটি মামলা দায়ের করেছে। এছাড়া বাড্ডা ও রামপুরার এই চিহ্নিত সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে ওই দু’থানায় আরও ৮টি মামলাসহ অন্তত ২০টি অভিযোগ রয়েছে। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত ২৫শে অক্টোবর রাজধানীর বাড্ডায় এক গারো তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠে তার বিরুদ্ধে। দু’দিন পর গত ২৮শে অক্টোবর তাকে প্রধান আসামি করে বাড্ডা থানায় মামলা করা হয়। ঘটনার অর্ধমাস পর গত শুক্রবার বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১। পরদিন তাকে পুলিশে হস্তান্তর করা হয়। পুলিশের কাছে সে ওই গারো তরুণীকে ধর্ষণের বিষয় স্বীকার করে। এরপর গতকাল মামলার তদন্তকর্মকর্তা (আইও) এমরানুল হাসান তাকে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদানের জন্য আদালতে নিয়ে যান। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে তাকে বিচারকের খাস কামরায় নেয়া হয়। কক্ষের বাইরে অপেক্ষায় ছিলেন ওই পুলিশ কর্মকর্তা। কোনো এক সময় তিনি অমনোযোগী হয়ে পড়েন। এমন সময় সুযোগ বুঝে ভদ্রবেশে বাবুল কক্ষ থেকে বের হয়ে পড়ে। যাওয়ার সময় এক ব্যক্তি তার পরিচয় চাইলে বাবুল নিজেকে আদালতের পিয়ন বলে পরিচয় দেয়। তাতে ওই ব্যক্তির সন্দেহ কেটে যাওয়ায় তাকে আর আটকায়নি। এক সময় আদালত এলাকা থেকে সে আত্মগোপন করে সরে পড়তে সক্ষম হয়। পালিয়ে যাওয়া বাবুলের বিরুদ্ধে বাড্ডা ও রামপুরা থানায় ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, ডাকাতির প্রস্তুতি, মাদক, অস্ত্র ও সন্ত্রাসের অভিযোগে ৮টি মামলা রয়েছে। সে উত্তর বাড্ডার মফিজ উদ্দিন ওরফে মফু মিয়ার পুত্র।
পালানোর ঘটনায় তার বিরুদ্ধে স্থানীয় কোতোয়ালী থানায় পুলিশ আরও একটি মামলা দায়ের করেছে। এছাড়া বাড্ডা ও রামপুরার এই চিহ্নিত সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে ওই দু’থানায় আরও ৮টি মামলাসহ অন্তত ২০টি অভিযোগ রয়েছে। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত ২৫শে অক্টোবর রাজধানীর বাড্ডায় এক গারো তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠে তার বিরুদ্ধে। দু’দিন পর গত ২৮শে অক্টোবর তাকে প্রধান আসামি করে বাড্ডা থানায় মামলা করা হয়। ঘটনার অর্ধমাস পর গত শুক্রবার বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১। পরদিন তাকে পুলিশে হস্তান্তর করা হয়। পুলিশের কাছে সে ওই গারো তরুণীকে ধর্ষণের বিষয় স্বীকার করে। এরপর গতকাল মামলার তদন্তকর্মকর্তা (আইও) এমরানুল হাসান তাকে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদানের জন্য আদালতে নিয়ে যান। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে তাকে বিচারকের খাস কামরায় নেয়া হয়। কক্ষের বাইরে অপেক্ষায় ছিলেন ওই পুলিশ কর্মকর্তা। কোনো এক সময় তিনি অমনোযোগী হয়ে পড়েন। এমন সময় সুযোগ বুঝে ভদ্রবেশে বাবুল কক্ষ থেকে বের হয়ে পড়ে। যাওয়ার সময় এক ব্যক্তি তার পরিচয় চাইলে বাবুল নিজেকে আদালতের পিয়ন বলে পরিচয় দেয়। তাতে ওই ব্যক্তির সন্দেহ কেটে যাওয়ায় তাকে আর আটকায়নি। এক সময় আদালত এলাকা থেকে সে আত্মগোপন করে সরে পড়তে সক্ষম হয়। পালিয়ে যাওয়া বাবুলের বিরুদ্ধে বাড্ডা ও রামপুরা থানায় ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, ডাকাতির প্রস্তুতি, মাদক, অস্ত্র ও সন্ত্রাসের অভিযোগে ৮টি মামলা রয়েছে। সে উত্তর বাড্ডার মফিজ উদ্দিন ওরফে মফু মিয়ার পুত্র।