দেলোয়ারের বাড়ি সিদ্ধিরগঞ্জের নগর খানপুর এলাকায়। বাবার নাম মতিন ওরফে জমির ব্যাপারী।
র্যাব-১১ সূত্রে জানা যায়, ওই এলাকায় দেলোয়ার একটি বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। গোপন খবর পেয়ে র্যাব সেখানে গিয়ে দরজার কড়া নাড়ে। দেলোয়ার ভেতর থেকে র্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। র্যাব পাল্টা গুলি ছোড়ে। ভেতর থেকে গুলি ছোড়া বন্ধ হলে র্যাব গিয়ে দেলোয়ারকে পড়ে থাকতে দেখে। আহত অবস্থায় তাঁকে খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজীর র্যাব-১১ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আলেপউদ্দিনের ভাষ্য, দেলোয়ারের বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজি, ডাকাতিসহ ১৪ থেকে ১৫টি মামলা রয়েছে। গত ১ অক্টোবর শহরের খানপুর এবং ২৩ অক্টোবর তল্লা এলাকায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সঙ্গে দেলোয়ার বাহিনীর ‘বন্দুকযুদ্ধ’ হয়। দুইবারই দেলোয়ার পালিয়ে যান।
দেলোয়ারের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।