ঢাকা; যশোরের ঝিকরগাছার গদখালী কালীমন্দির এলাকা থেকে গুলিবিদ্ধ এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের মাথা ও গলায় দুটি গুলির চিহ্ন রয়েছে। লাশের পাশ থেকে পুলিশ একটি রিভলবার এবং তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে। নিহত যুবকের নাম আলমগীর হোসেন (৩২)। তিনি ঝিকরগাছা উপজেলার শরীফপুর এলাকার সিদ্দিক হোসেনের ছেলে ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে গদখালী কালীবাড়ি পাশের বালির উপরে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। সকাল ৮টার দিকে ঝিকরগাছা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার এবং একটি রিভলবার ও তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে।
ঘটনাস্থল থেকে ফিরে আসা এসআই মাসুম কাজী জানান ঘটনা সত্যতা স্বীকার করে বলেন, নিহত আলমগীর একজন ড্রাইভার। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে তার প্রতিপক্ষরা এই হত্যাকান্ড সংঘটিত করতে পারে বলে তিনি দাবি করেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ অক্টোবর সকালে গদখালী বাজারের একটি সেলুনের দোকানে শেভ করার সময় দুর্বৃত্তদের গুলিতে স্থানীয় ইউপি সদস্য আওয়ামী লীগ কর্মী রাহাজ্জান সরদার (৩৮) খুন হন। একই বছরের ৫ জুলাই দুর্বৃত্তদের গুলিতে রাহাজ্জানের বড়ভাই হাসান সরদারও খুন হয়। ধারনা করা হচ্ছে সেই খুনের বদলা নিতে প্রতিপক্ষরা আলমগীর ড্রাইভারকে হত্যা করেছে। তবে নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র দাবি করেছে আজ ভোরে আলমগীরকে একটি মাইক্রোবাসে করে সাদা পোষাকের লোকেরা ঘটনাস্থলে নিয়ে পর পর ২ রাউন্ড গুলি ছুড়ে তাকে হত্যা করে ঘটনা স্থলে ফেলে রেখে যায়। পরে ঝিকরগাছা থানার পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। এসময় পুলিশ লাশের পাশ থেকে অস্ত্র গুলি উদ্ধারের দাবি করে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে গদখালী কালীবাড়ি পাশের বালির উপরে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। সকাল ৮টার দিকে ঝিকরগাছা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার এবং একটি রিভলবার ও তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে।
ঘটনাস্থল থেকে ফিরে আসা এসআই মাসুম কাজী জানান ঘটনা সত্যতা স্বীকার করে বলেন, নিহত আলমগীর একজন ড্রাইভার। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে তার প্রতিপক্ষরা এই হত্যাকান্ড সংঘটিত করতে পারে বলে তিনি দাবি করেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ অক্টোবর সকালে গদখালী বাজারের একটি সেলুনের দোকানে শেভ করার সময় দুর্বৃত্তদের গুলিতে স্থানীয় ইউপি সদস্য আওয়ামী লীগ কর্মী রাহাজ্জান সরদার (৩৮) খুন হন। একই বছরের ৫ জুলাই দুর্বৃত্তদের গুলিতে রাহাজ্জানের বড়ভাই হাসান সরদারও খুন হয়। ধারনা করা হচ্ছে সেই খুনের বদলা নিতে প্রতিপক্ষরা আলমগীর ড্রাইভারকে হত্যা করেছে। তবে নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র দাবি করেছে আজ ভোরে আলমগীরকে একটি মাইক্রোবাসে করে সাদা পোষাকের লোকেরা ঘটনাস্থলে নিয়ে পর পর ২ রাউন্ড গুলি ছুড়ে তাকে হত্যা করে ঘটনা স্থলে ফেলে রেখে যায়। পরে ঝিকরগাছা থানার পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। এসময় পুলিশ লাশের পাশ থেকে অস্ত্র গুলি উদ্ধারের দাবি করে।