ঢাকা; গাজীপুরে জঙ্গিবিরোধী অভিযানে নিহত জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার বেগুনগ্রামে আমিমুল এহসান অপুর লাশ নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তার বাবা আবদুল গাফফার। তবে অপুর বড় ভাই আশিকুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার রাতে জয়পুরহাটের গোয়েন্দা পুলিশ মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে গাজীপুরে জঙ্গিবিরোধী অভিযানে আমিমুল এহসান অপুর নিহতের বিষয় নিশ্চিত করার পর লাশ সনাক্তের জন্য তাঁকে (আশিকুর রহমান) গাজিপুর থানায় যেতে বলা হয়েছে। ডিবি পুলিশের কথামতে অপুর লাশ সনাক্তের জন্য বড় ভাই আশিকুর রহমান গাজীপুরের উদ্যোশে রওনা দিয়েছেন। তবে লাশ সনাক্তের পর যদি প্রশাসন তাদেরকে অপুর মরদেহ দিতে চায় তাহলে সেই লাশ নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তার বাবা। পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ঠা অক্টোবর থেকে নিখোঁজ ছিলেন অপু। ছেলে নিখোঁজের ব্যাপারে বাবা আবদুল গাফফার কালাই থানায় গত বছরের ৬ই অক্টোবর সাধারণ ডায়েরি করেছিলেন। আমিমুল এহসান অপু ২০১০ সালে কালাই ময়েন উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করার পর বগুড়ার কম্পিউটার সাইন্স এন্ড বিজনেস স্টাডিস ইনষ্টিটিটিউশন নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করতেন।
বাবা আবদুল গাফফার বলেন, তিন ছেলে আতাউর রহমান, আশিকুর রহমান ও আমিমুল এহসান। বড় দুই ছেলে সরকারি কোম্পানীতে বগুড়ায় চাকুরী করেন। আমিমুল বগুড়াতে পড়াশুনা করতেন। গত বছরের ৪ঠা অক্টোবর বগুড়ায় যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে নিখোঁজ হয়।
বাবা আবদুল গাফফার বলেন, তিন ছেলে আতাউর রহমান, আশিকুর রহমান ও আমিমুল এহসান। বড় দুই ছেলে সরকারি কোম্পানীতে বগুড়ায় চাকুরী করেন। আমিমুল বগুড়াতে পড়াশুনা করতেন। গত বছরের ৪ঠা অক্টোবর বগুড়ায় যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে নিখোঁজ হয়।