সম্প্রতি এই দম্পতির একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, নওমির ধারণা স্বামী তাঁকে ঠকাচ্ছিলেন। আর এই ভয় থেকেই নাকি বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন তিনি। সূত্রটি আরও জানায়, সহশিল্পী নায়িকাদের সঙ্গে শ্রাইবারের অতিরিক্ত ‘দহরম-মহরম’ নওমি একেবারেই স্বাভাবিকভাবে নিতে পারতেন না। তবে নওমির এক বন্ধুর ভাষ্য, এসব বাজে কথা। নওমি নিজেও একজন অভিনেত্রী। তাই অভিনেতা স্বামীর সহশিল্পীদের নিয়ে এমন অভিযোগ তোলার কোনো প্রশ্নই ওঠে না।
এত সব খবরের কোনটা সত্য, আর কোনটা অতিরঞ্জিত, তা তো কেবল নওমি আর লিয়েভই বলতে পারবেন। তবে ধারণা করা হচ্ছে, এই জুটির ১১ বছরের প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে গেলেও বন্ধুত্বের জায়গাটি এখনো অটুট আছে। কারণ, বিচ্ছেদের কয়েক দিন পর নওমির জন্মদিনে শ্রাইবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন। আর শুভেচ্ছাবার্তায় এই অভিনেত্রীকে তিনি সম্বোধন করেছিলেন ‘সুইট হার্ট’ বলে। ডেইলি মেইল।
এত সব খবরের কোনটা সত্য, আর কোনটা অতিরঞ্জিত, তা তো কেবল নওমি আর লিয়েভই বলতে পারবেন। তবে ধারণা করা হচ্ছে, এই জুটির ১১ বছরের প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে গেলেও বন্ধুত্বের জায়গাটি এখনো অটুট আছে। কারণ, বিচ্ছেদের কয়েক দিন পর নওমির জন্মদিনে শ্রাইবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন। আর শুভেচ্ছাবার্তায় এই অভিনেত্রীকে তিনি সম্বোধন করেছিলেন ‘সুইট হার্ট’ বলে। ডেইলি মেইল।