যশোর; সদর উপজেলার চুড়ামনকাটিতে প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসীদের গুলিতে এজাজ হোসেন (৪০) নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মী নিহত হয়েছেন। সন্ত্রাসীরা খুব কাছ থেকে গুলি করে এজাজকে হত্যা করে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। সোমবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে এজাজকে গুলি করে হত্যা করা হয়। স্থানীয় ঝাউদিয়া বাঁওড় সংক্রান্ত বিরোধে চুড়ামনকাটি এলাকার সন্ত্রাসী মোস্ত মেম্বরের নেতৃত্বে এজাজকে খুন করা হয়েছে বলে নিহতের স্বজন ও প্রত্যক্ষদর্শীরা অভিযোগ করেন।
একই বিরোধের কারণে একই চক্র বছর দুই বছর আগে এজাজের ভাইকেও খুন করেছিল বলে অভিযোগ করা হচ্ছে। নিহত এজাজ হোসেন যশোর সদর উপজেলার ঝাউদিয়া গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে। সে আওয়ামীলীগের কর্মী ও সমর্থক বলে জানা গেছে।
নিহতের ভাই বাদল হোসেন অভিযোগ করে বলেন, আজ সোমবার সকালে চুড়ামনকাটিতে ক্ষেতের মুলা বিক্রি করতে গিয়েছিল এজাজ। তার সঙ্গে ছিল আনতাজ নামে এক সহকারী। সকাল সোয়া ৮টার দিকে মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার পথে খিতিবদিয়া সরকারি পুকুরপাড়ে (ছাতিয়ানতলা মল্লিকবাড়ির কাছে) মোস্ত মেম্বরের নেতৃত্বে তার বাহিনীর সদস্যরা এজাজের ওপর হামলা করে।
তিনি দাবি করেন, ওই এলাকার দুধর্ষ সন্ত্রাসী মোস্তফা ওরফে মোস্ত মেম্বর ও তার সহযোগী সবুজ ছাতিয়ানতলা মল্লিকবাড়ির পাশে রাস্তা আগলে এজাজকে থামায়। পরে তারা এজাজের মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়।
গুলিবিদ্ধ এজাজ মাটিতে পড়ে গেলে স্থানীয় লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক আবদুর রশিদ জানান, এজাজের মাথার পেছন দিকে এক রাউন্ড গুলি বিদ্ধহয়েছে। হাসপাতালে আনার আগেই তিনি মারা গেছেন।
যশোর কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস হোসেন জানান, এজাজ নামে একজনকে গুলি করে খুন করা হয়েছে বলে শুনে ওই এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছে। খুনিদের খুঁজে বের করার চেষ্টা হচ্ছে।
এলাকাবাসী বলছেন, ঝাউদিয়া বাঁওড়ের দখল নিয়ে স্থানীয় প্রভাবশালী দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চলছিল। সেই বিরোধের কারণে এজাজকে খুন করা হতে পারে। এর আগে এজাজের ভাই শহিদুলও খুন হন। তখনও হত্যাকান্ডের জন্য একই সন্ত্রাসীদের দায়ী করা হয়েছিল। মোস্ত মেম্বরের নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসী বাহিনীটি খুন-খারাবিসহ বহু অপকর্মে লিপ্ত বলে এলাকাবাসীর জানিয়েছেন। নিহত এজাজের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত হত্যাকান্ডে জড়িত কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
নিহতের ভাই বাদল হোসেন অভিযোগ করে বলেন, আজ সোমবার সকালে চুড়ামনকাটিতে ক্ষেতের মুলা বিক্রি করতে গিয়েছিল এজাজ। তার সঙ্গে ছিল আনতাজ নামে এক সহকারী। সকাল সোয়া ৮টার দিকে মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার পথে খিতিবদিয়া সরকারি পুকুরপাড়ে (ছাতিয়ানতলা মল্লিকবাড়ির কাছে) মোস্ত মেম্বরের নেতৃত্বে তার বাহিনীর সদস্যরা এজাজের ওপর হামলা করে।
তিনি দাবি করেন, ওই এলাকার দুধর্ষ সন্ত্রাসী মোস্তফা ওরফে মোস্ত মেম্বর ও তার সহযোগী সবুজ ছাতিয়ানতলা মল্লিকবাড়ির পাশে রাস্তা আগলে এজাজকে থামায়। পরে তারা এজাজের মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়।
গুলিবিদ্ধ এজাজ মাটিতে পড়ে গেলে স্থানীয় লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক আবদুর রশিদ জানান, এজাজের মাথার পেছন দিকে এক রাউন্ড গুলি বিদ্ধহয়েছে। হাসপাতালে আনার আগেই তিনি মারা গেছেন।
যশোর কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস হোসেন জানান, এজাজ নামে একজনকে গুলি করে খুন করা হয়েছে বলে শুনে ওই এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছে। খুনিদের খুঁজে বের করার চেষ্টা হচ্ছে।
এলাকাবাসী বলছেন, ঝাউদিয়া বাঁওড়ের দখল নিয়ে স্থানীয় প্রভাবশালী দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চলছিল। সেই বিরোধের কারণে এজাজকে খুন করা হতে পারে। এর আগে এজাজের ভাই শহিদুলও খুন হন। তখনও হত্যাকান্ডের জন্য একই সন্ত্রাসীদের দায়ী করা হয়েছিল। মোস্ত মেম্বরের নেতৃত্বাধীন সন্ত্রাসী বাহিনীটি খুন-খারাবিসহ বহু অপকর্মে লিপ্ত বলে এলাকাবাসীর জানিয়েছেন। নিহত এজাজের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত হত্যাকান্ডে জড়িত কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।