“শুভংকর তোমায় ধন্যবাদ”
—————————খায়রুননেসা রিমি
কেমন একটা বিচ্ছিরি রকম ঘোরেের মধ্যে ছিলাম।
সারাক্ষণ কেবল ছুটে ছুটে আাসা।
অহেতুক অপেক্ষার প্রহর গুনা।
হাত পোড়ানো,হাত কাটা ছিল রোজকার অভ্যাস।
তোমায় ভাবার খেসারত আমায় রোজই দিতে হতো।
আজ আর কিচ্ছু ভাবিনা,কাউকে ভাবিনা
সবকিছুই এখন নিয়মতান্ত্রিক।
অনেকটা আগের মতো।
এখন আর যখন তখন হুড়মুড়িয়ে ছাদে উঠিনা।
ব্যলকনিটাও পানসে লাগে।
শুভংকর তোমায় ধন্যবাদ।
আমি ভীষণ ভালো আছি ঘোরহীন এজীবনে।
মরিচীকা এখন আমায় ছুঁতেও পারেনা।
এখন আমি অনেকটাই স্বাধীন,
মন চাইলেই ব্লক,আনফ্রেন্ড করতে পারি যখন তখন।
আর কোনো পিছুটানই আমায় টানেনা।