আজ বুধবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে সৈয়দ হকের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনা হয়। সাড়ে ১১টার দিকে তাঁর কফিনে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে সৈয়দ হকের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান এই লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসেন সরকারের একাধিক মন্ত্রী এবং সাংসদেরা। আসেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা।
শিক্ষা, শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতের বরেণ্য ব্যক্তিরা কবির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। কেউ কেউ স্মৃতিচারণাও করছেন।
একপর্যায়ে লোকে-লোকারণ্য হয়ে যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ পরম ভালোবাসা নিয়ে ফুল দিয়ে কবিকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সৈয়দ হককে নেওয়া হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জামে মসজিদে। জানাজার পর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হবে জন্মস্থান কুড়িগ্রামে। সেখানে সরকারি কলেজ মাঠের পাশে কবির নির্ধারণ করে দেওয়া স্থানেই তাঁকে দাফন করা হবে।
সকাল সোয়া ১০টার দিকে তেজগাঁওয়ে চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে সৈয়দ হকের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় চ্যানেল আই পরিবারের সদস্যসহ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেক মানুষ অংশ নেন।