ডেস্ক; ইরাকে আমেরিকান সৈন্যদের দিকে ছোড়া জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস’র একটি রকেটে রাসায়নিক উপাদান ছিল। মার্কিন সামরিক বাহিনী বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে মঙ্গলবার আইএস’র শক্ত ঘাঁটি মোসুলের নিকটবর্তী কায়ারা বিমান ঘাঁটিতে চালানো ওই হামলায় কেউ হতাহত হয়নি। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
মার্কিন জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ-এর চেয়ারম্যান জেনারেল জোসেফ ডানফোর্ড বলেন রাসায়নিক অস্ত্র চালনায় আইএস’র সক্ষমতা প্রাথমিক পর্যায়ের। তবে এ হামলাটি উদ্বেগজনক বলে আখ্যা দেন তিনি।
খবরে বলা হয়, অনেকদিন ধরেই সন্দেহ করা হচ্ছে ইরাক ও সিরিয়ায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণে থাকা অঞ্চলে অপরিশোধিত রাসায়নিক অস্ত্র তৈরি ও ব্যবহার করছে আইএস। জেনারেল ডানফোর্ড মার্কিন সিনেটের আর্মড সার্ভিসেস কমিটিকে বৃহ¯পতিবার বলেন, আইএস’র নিক্ষেপ করা ওই রকেটে সালফার-মাস্টার্ড উপাদা ছিল। তবে পর্যাপ্ত পরিমাণে মাস্টার্ড উপাদান মানুষের চামড়া, চোখ ও শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্থ করে। এর ফলে যেকাউ বিকলাঙ্গ বা মারা যেতে পারে।
ইরাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মসুল গত দুই বছর ধরে আইএস’র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সামনের সপ্তাহে এ শহর পুনরুদ্ধারের লড়াই বিস্তৃত হবে। স্থানীয় বাহিনীগুলোকে এ কাজে সহায়তা করছে মার্কিন সেনারা।
খবরে বলা হয়, অনেকদিন ধরেই সন্দেহ করা হচ্ছে ইরাক ও সিরিয়ায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণে থাকা অঞ্চলে অপরিশোধিত রাসায়নিক অস্ত্র তৈরি ও ব্যবহার করছে আইএস। জেনারেল ডানফোর্ড মার্কিন সিনেটের আর্মড সার্ভিসেস কমিটিকে বৃহ¯পতিবার বলেন, আইএস’র নিক্ষেপ করা ওই রকেটে সালফার-মাস্টার্ড উপাদা ছিল। তবে পর্যাপ্ত পরিমাণে মাস্টার্ড উপাদান মানুষের চামড়া, চোখ ও শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্থ করে। এর ফলে যেকাউ বিকলাঙ্গ বা মারা যেতে পারে।
ইরাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মসুল গত দুই বছর ধরে আইএস’র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সামনের সপ্তাহে এ শহর পুনরুদ্ধারের লড়াই বিস্তৃত হবে। স্থানীয় বাহিনীগুলোকে এ কাজে সহায়তা করছে মার্কিন সেনারা।