পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, হিজলা উপজেলার বাসিন্দা লিটন সর্দার তাঁর স্ত্রী, তিন শিশু সন্তানসহ পরিবারের নয় সদস্য একটি ট্রলারে ছিলেন। লিটন সর্দার ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ঈদের ছুটি শেষে ঢাকার ফেরার লঞ্চ ধরতে তিনি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ট্রলারে করে হরিনাথপুর লঞ্চঘাটের দিকে যাচ্ছিলেন। সে সময় বিপরীত দিক থেকে আসা আরেকটি ট্রলার সেটিকে ধাক্কা দিলে নয়জনের সবাই পানিতে পড়ে যায়। এর মধ্যে সাতজন সাঁতরে পাড়ে ওঠে। লিটন সর্দারের স্ত্রী কোলের আট মাস বয়সী সন্তান নিয়েও সাঁতরে পাড়ে উঠতে সক্ষম হন। তবে খোঁজ পাওয়া যায়নি সুমাইয়া ও রিমনের।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদুজ্জামান। ঘটনাস্থল থেকে বলেন, দুটি ট্রলারের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত শিশু দুটি নিখোঁজ রয়েছে। তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।