নিহত মনোয়ার হোসেনের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়ার আনাখন্দ এলাকার মমতাজ উদ্দিন দেওয়ানের ছেলে।
নিহতের ভাতিজা রবিউল বাশার সুজন বলেন, শনিবার সকালে কারখানার দেয়াল ধসে চাপা পড়েন তাঁর চাচা মনোয়ার। পরে স্থানীয়রা তাঁর চাচাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে চিকিৎসা পেতে বিলম্ব হওয়ায় তাঁকে সেখান থেকে ধানমন্ডির নর্দান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পেয়ে অচেতন ছিলেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে টঙ্গীর ফকির মার্কেট এলাকায় ভাড়া থেকে টাম্পাকো কারখানায় চাকরি করতেন।
টঙ্গী থানার উপপরিদর্শক ও টাম্পাকোর দুর্ঘটনায় করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সুমন ভক্ত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এর ফলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৪ হলো।
গত শনিবার টাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেডে বিস্ফোরণ থেকে আগুন ধরে যায়।