জুবেরী ভবনের কয়েকজন কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কয়েক দিন থেকে ওই শিক্ষককে দেখা যাচ্ছিল না। শুক্রবার দুপুরে শিক্ষকের ছেলে অন্য শিক্ষকদের মুঠোফোনে জানান, সে তার মাকে মুঠোফোনে পাচ্ছে না। এরপর বিষয়টি অন্য শিক্ষকেরা জানার পর জুবেরী ভবনে গিয়ে দেখেন ভেতর থেকে দরজা বন্ধ। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, পুলিশ ও বিভাগের শিক্ষকেরা গিয়ে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। ঘরের ভেতরে মশারির ভেতর শোয়া অবস্থায় শিক্ষককে পাওয়া যায়।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি শাতিল সিরাজ জানান, তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দায়িত্বরত চিকিৎসক মাহিনুল ইসলাম বলেন, তাকে সোয়া পাঁচটার দিকে আমার কাছে আনা হয়। তাতে দেখে মনে হয়েছে নিয়ে আসার অনেক আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ ময়নাতদন্ত ছাড়া বলা সম্ভব নয়।