শনিবার রাত পৌনে তিনটার দিকে মীর কাসেম আলীর মরদেহ সেখানে পৌঁছে। সাড়ে তিনটার দিকে জানাজার নামাজের পর মরদেহ দাফন করা হয়। এ সময় ওই এলাকা ঘিরে প্রায় তিন শতাধিক পুলিশের কড়া নিরাপত্তা ছিল। মানিকগঞ্জের পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমানসহ জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। দাফনের স্থান থেকে প্রায় চার কিলোমিটারের মধ্যে পুলিশ কাউকে ঢুকতে দেয়নি। দাফনের সময় মীর কাসেম আলীর প্রায় ৪০ জন স্বজনও উপস্থিত ছিলেন।
জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুস সালাম এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।