স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, কাশিমপুর কারা ফটক থেকে; যেকোন সময় ফাঁসি কার্যকর হবে জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর। এরইমধ্যে পরিবারের সদস্যরা তার সঙ্গে শেষ দেখা করেছেন। কাশিমপুর কারাগারে প্রবেশ করেছে তিনটি অ্যাম্বুলেন্স। ফাঁসি কার্যকরের প্রক্রিয়ায় জল্লাদ দ্বীন ইসলাম, শাহজাহান, রিপন ও শাহীনকে প্রস্তুত করা হয়েছে। সন্ধ্যার পর কারাগারে প্রবেশ করেন আইজি প্রিজন্স ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দীন।
মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় এরআগে পাঁচ জনের মৃত্যুদ- কার্যকর হয়। তাদের মধ্যে চার জনই জামায়াতের শীর্ষ নেতা। এর আগে যে ৫ জনের দন্ড কার্যকর করা হয়েছে, তাদের সবাইকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। তবে ওই কারাগার খালি করে ইতোমধ্যে বন্দিদের সরিয়ে নেয়া হয়েছে কেরানীগঞ্জের নতুন কারাগারে।
শনিবার বিকালে কারাগারের ভেতরে ও বাইরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। ঢাকা এবং গাজীপুরে মোতায়েন করা হয় বিজিবি। এরআগে কারাগারে এসে পৌঁছায় মীর কাসেমের ফাঁসি কার্যকরের নির্বাহি আদেশ। এদিকে মানিকগঞ্জে মীর কাসেমের লাশ দাফনের প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে পরিবার। মীর কাসেম আলীর সঙ্গে শেষ সাক্ষাতের জন্য পরিবারে ৪২ সদস্য বিকালে কাশিমপুর কারাগারে যান। বেলা তিনটা ৩৮ মিনিটে ছয়টি মাইক্রোবাসে করে কাসেম আলীর স্ত্রী, ছেলে, ছেলের স্ত্রী, তাদের শিশু সন্তান ও স্বজনসহ ৪২ জন কাশিমপুর কারাগারে উপস্থিত হন। তাদের মধ্যে ৩৭ জনকে সাক্ষাতের জন্য অনুমতি দেয়া হয়। পরিবারের সদস্যরা সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে কারাগার থেকে বের হয়ে আসেন। এসময় মীর কাসেমের স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন বলেন, আমরা উনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসেছি। উনি মৃত্যু ভয়ে ভীত নন।
শনিবার বিকালে কারাগারের ভেতরে ও বাইরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। ঢাকা এবং গাজীপুরে মোতায়েন করা হয় বিজিবি। এরআগে কারাগারে এসে পৌঁছায় মীর কাসেমের ফাঁসি কার্যকরের নির্বাহি আদেশ। এদিকে মানিকগঞ্জে মীর কাসেমের লাশ দাফনের প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে পরিবার। মীর কাসেম আলীর সঙ্গে শেষ সাক্ষাতের জন্য পরিবারে ৪২ সদস্য বিকালে কাশিমপুর কারাগারে যান। বেলা তিনটা ৩৮ মিনিটে ছয়টি মাইক্রোবাসে করে কাসেম আলীর স্ত্রী, ছেলে, ছেলের স্ত্রী, তাদের শিশু সন্তান ও স্বজনসহ ৪২ জন কাশিমপুর কারাগারে উপস্থিত হন। তাদের মধ্যে ৩৭ জনকে সাক্ষাতের জন্য অনুমতি দেয়া হয়। পরিবারের সদস্যরা সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে কারাগার থেকে বের হয়ে আসেন। এসময় মীর কাসেমের স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন বলেন, আমরা উনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসেছি। উনি মৃত্যু ভয়ে ভীত নন।